Welcome to our website

How To Put Watermark on Your Youtube Videos 2015 -Bangla Tutorial

How To Put Watermark on Your Youtube Videos 2015 -Bangla Tutorial i hope this video will help you to put watermark on your youtube Videos .thank you for watching our video .for latest update and for new tips and tricks subscribe us and like & share our video..

Don't forget to like it and Subscribe us


Like our fan page:https://www.facebook.com/an.ariyan

কীভাবে অ্যান্ড্রয়েড থেকেই নিয়ন্ত্রণ করবেন কম্পিউটার : ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ


remotedesktopandroid
রিমোট ডেস্কটপের ধারণার সঙ্গে আমরা মোটেই অপরিচিত নই। এক কম্পিউটার থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অন্য কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করা বেশ সুবিধাজনক একটি পদ্ধতি। আর আপনার অনেকসময়ই এভাবে দূর থেকেই অন্য কম্পিউটার চালানোর প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে পারে।
আমার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়তটা দেখা দেয় প্রায়ই। ডেস্কটপ কম্পিউটারে মিউজিক ছেড়ে দিয়ে বিছানায় বসে ভলিউম বাড়ানো কমানো কিংবা ট্র্যাক পরিবর্তন করা প্রায়ই জরুরি হয়ে পড়ে! তাই বিছানা না ছেড়েই কীভাবে ডেস্কটপ নিয়ন্ত্রণ করা যায় তা নিয়ে ভাবতে শুরু করি।
রিমোট ডেস্কটপের জগতে অন্যতম জনপ্রিয় নাম হচ্ছে টিমভিউয়ার। বলা যেতে পারে, এটি অত্যন্ত কাজের একটি সফটওয়্যার যার মাধ্যমে আপনি দূর থেকেই কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। অ্যান্ড্রয়েডের জন্যও টিমভিউয়ার রয়েছে। অ্যান্ড্রয়েড থেকেও টিমভিউয়ারের মাধ্যমে পিসি চালানো যায়। তবে যদি গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেই কাজটা করে ফেলা যায় তাহলে কেমন হয়?
চলুন দেখে নিই কীভাবে ক্রোম ব্রাউজারে এবং আপনার অ্যান্ড্রয়েডে দু’টি অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করার মাধ্যমে কীভাবে আপনি দূর থেকেই অ্যান্ড্রয়েড থেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন এক বা একাধিক কম্পিউটার।

ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ

এই প্রক্রিয়া কাজে লাগানোর জন্য আপনার লাগবে ক্রোম ব্রাউজার। ক্রোম ব্যবহারকারীদের কোনো চিন্তা নেই, ক্রোম ওয়েব স্টোরে ভিজিট করে বিনামূল্যের ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল করে নিন। ইন্সটলের আগে আপনাকে অবশ্যই গুগল অ্যাকাউন্টে লগইন থাকা লাগবে। লক্ষ্য করুন, আপনার অ্যান্ড্রয়েডে যেই গুগল অ্যাকাউন্ট থেকে লগইন করা, ঠিক সেই অ্যাকাউন্ট থেকেই আপনাকে লগইন করতে হবে। নইলে পরবর্তীতে সমস্যা দেখা দিবে।
ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ ইন্সটল শেষে ক্রোম অ্যাপস তালিকা থেকে ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশনে ক্লিক করুন। অ্যাপ্লিকেশনটি দেখতে না পেলে নতুন ট্যাব ওপেন করে লিখুন chrome://apps/ এবং এন্টার চাপুন। ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ চালু করার পরপর প্রথমেই আপনাকে গুগল অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে অথেনটিকেশন করে নিতে হবে। এই কাজটি কেবল প্রথমবারই করতে হয়। তবে আমার ক্ষেত্রে প্রথমবারই টানা কয়েকবার Continue এবং Accept বাটনে ক্লিক করতে হয়েছে।
request for permission
অথোরাইজেশন সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনি দেখতে পাবেন ক্রোম রিমোট ডেস্কটপের ড্যাশবোর্ড। এখানে দেখতে পাচ্ছেন দু’টি বিভাগ রয়েছে। প্রথমটি “রিমোট অ্যাসিসট্যান্স”, অর্থাৎ আপনার কোনো বন্ধুর কোনো সাহায্যের প্রয়োজন হলে কিংবা আপনার কারো কাছ থেকে সাহায্য নেয়ার প্রয়োজন হলে এই দু’টি বাটন ব্যবহার করে ইউনিক অ্যাক্সেস কোড তৈরি করতে পারবেন। আপনি যদি কাউকে আপনার কম্পিউটারে অ্যাক্সেস দিতে চান তাহলে Share বাটনে ক্লিক করুন। আর যদি অন্য কারো কম্পিউটারে ঢুকতে চান তাহলে Access বাটনে ক্লিক করে তার কম্পিউটারের অ্যাক্সেস কোড দিন।
dashboard
কিন্তু আমরা তো আমাদের নিজেদের কম্পিউটারেই নিজেরা ঢুকতে চাচ্ছি। এই পদ্ধতি কাজে লাগবে না কেননা আমাদের কম্পিউটারে অ্যাক্সেস কোড জেনারেট করার মতো কেউ থাকবে না। তাই আমাদের “My Computers”-এ নিজেদের কম্পিউটারগুলো (হ্যাঁ, একাধিক কম্পিউটার যোগ করা সম্ভব) যোগ করতে হবে। এজন্য আমাদের Enable Remote Connections বাটনটিতে ক্লিক করতে হবে।
এই বাটনে ক্লিক করলে একটি ছোট হোস্ট ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার ডাউনলোড হবে। প্রায় ৮ মেগাবাইটের সফটওয়্যারটি ডাউনলোড হলে ইন্সটল করুন এবং ক্রোম ব্রাউজারটি রিস্টার্ট করুন। এরপর Enable remote connections-এ ক্লিক করলেই আপনাকে ন্যূনতম ৬ ডিজিটের একটি পিন নম্বর দিতে বলা হবে।
download promptpin to enable
এই পিন নম্বর হবে এই কম্পিউটারে প্রবেশের একমাত্র উপায়। তবে চিন্তার কোনো কারণ নেই, কেবল পিন নম্বর পেয়ে গেলেই কেউ আপনার কম্পিউটারে ঢুকতে পারবে না। পিন নম্বর দেয়ার উদ্দেশ্য হলো আপনার অ্যান্ড্রয়েড হাতে পেলেই যেন কেউ কম্পিউটারে প্রবেশ করতে না পারেন। প্রতিটি কম্পিউটারের জন্য চাইলে আলাদা আলাদা পিন নম্বর দিতে পারেন। তবে প্রতিবার নতুন কম্পিউটারে ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ সেটআপের সময় পিন নম্বর দিতে হবে।
pin confirmation
পিন নম্বর দেয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার কাছে আবারও পিন নম্বর চাওয়া হবে। এখানে পিন নম্বরটি দিলেই আপনার কম্পিউটার ক্রোম রিমোট ডেস্কটপের জন্য উপযোগী হয়ে যাবে।

অ্যান্ড্রয়েড থেকে কম্পিউটারে সংযোগ

এই অংশটুকু একেবারেই সোজা। গুগল প্লে স্টোর থেকে আপনার অ্যান্ড্রয়েডে ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল করে চালু করুন। My Computers-এর তালিকায় আপনার remote connections enabled সবগুলো কম্পিউটার দেখাবে। যেটায় সংযুক্ত হতে চান, সেটায় ক্লিক করে পিন নম্বর দিলেই মুহূর্তের মধ্যে আপনি রিমোটলি আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করতে পারবেন।
remotedesktopandroid
বলা বাহুল্য, এই পদ্ধতি কাজ করার জন্য আপনার অ্যান্ড্রয়েড এবং রিমোট কম্পিউটার দু’টোকেই ইন্টারনেটে সংযুক্ত থাকতে হবে। ৫১২ কিলোবাইট/সেকেন্ড স্পিডেও বেশ ভালো পারফরম্যান্স পাওয়া যায় এই ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ পদ্ধতিতে। এছাড়াও ক্ষেত্রবিশেষে টিমভিউয়ারের চেয়েও সহজ মনে হয়েছে এর ব্যবহার। ২১.৫” ১০৮০পি রেজুলেশন মনিটরের কম্পিউটার ক্রোম রিমোট ডেস্কটপের মাধ্যমে মাত্র ৪.৫” ৭২০পি ডিসপ্লের স্মার্টফোন থেকে স্বাচ্ছন্দ্যভাবেই নিয়ন্ত্রণ করা গেছে। পুরো স্মার্টফোনের টাচস্ক্রিন অনেকটা রিমোট কম্পিউটারের টাচপ্যাড হিসেবে কাজ করবে।
sharing notification
রিমোট ডেস্কটপে সংযুক্ত থাকাকালীন আপনার রিমোট কম্পিউটারে উপরের মতো একটি নোটিফিকেশন বার দেখাবে। ফলে কোনোভাবে আপনার কম্পিউটারে অনুপ্রবেশ ঘটলে সঙ্গে সঙ্গেই আপনি তা টের পেয়ে যাবেন। (অনুপ্রবেশ ঠেকাতে নিচের অ্যান্ড্রয়েড ডিভা্ইসগুলো সামলে রাখুন!)

আরও কিছু তথ্য

ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ ব্যবহারের ক্ষেত্রে আরো কিছু প্রশ্ন দেখা দিতে পারে। নিচে এসব সম্ভাব্য প্রশ্নের উত্তর দেয়া হলো।
ক্রোম ব্রাউজার চালু না থাকলে ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ কি কাজ করবে?অবশ্যই। ক্রোম ব্রাউজারে এই অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করার পর থেকে ক্রোম ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকবে। ফলে আপনি রিমোট কানেকশন চালু করার সময় আপনার রিমোট কম্পিউটারে ক্রোম ব্রাউজার চালু না থাকলেও আপনি সংযুক্ত হতে পারবেন।
ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ ব্যবহার করতে কি অ্যান্ড্রয়েড লাগবেই?না। অনেকটা টিম ভিউয়ারের মতো আপনি এক ক্রোম কম্পিউটারের ক্রোম ব্রাউজার থেকে আরেক কম্পিউটারের ক্রোমে সংযুক্ত হতে পারবেন। যেমন আপনার ল্যাপটপ ও ডেস্কটপে ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ ইন্সটল করা থাকলে আপনি ল্যাপটপ থেকেই ডেস্কটপ কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ কিংবা উল্টোটা করতে পারবেন।
এই পদ্ধতি ক্রোমবুকে কাজ করবে?বাংলাদেশে এখনও ক্রোমবুক খুব একটি জনপ্রিয় নয়। তবে আপনার যদি ক্রোমবুক থাকেও, এই পদ্ধতি ক্রোমবুকে কাজ করবে না। গুগল জানিয়েছে, এই সুবিধাটি কেবল ম্যাক, উইন্ডোজ, ও লিনাক্স-ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেমের কম্পিউটারে কাজ করবে। আর স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটের ক্ষেত্রে কেবল অ্যান্ড্রয়েড থেকে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। তবে শিগগিরই আইওএস-এর জন্যও ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ আসবে বলে জানিয়েছে গুগল।
ক্রোম রিমোট ডেস্কটপের কল্যাণে এখন বিছানা না ছেড়েই ডেস্কটপ কম্পিউটারের মিউজিক ভলিউম বাড়ানো-কমানো বা ট্র্যাক পরিবর্তন করতে পারছি! ;) আপনি কী কাজে ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ সুবিধাটি ব্যবহার করবেন?

Color My facebook-Bangla Tutorial

আমরা অনেকেই আমদের ফেছবুক কে বিভিন্ন রং সাজাতে চাই।প্রতিদান একই রকম ফেছবুক অনেকের কাছেই বরিং লাগে। ফেছবুক হেডার রংট ব্লু না হয়ে যদি রেড হত
বা ফেছবুক বেকগ্রউন্ড সাদা না হয়ে যদি সবুজ হত লাল সবুজে রঙ্গিত হত যদি হত তাহলে কইত না ভাল হত।
তাহলে আফসস না করে আমদের এই ভিডিও টি দেখে এখনই আপানার ফেছবুক কে আপনার পছন্দের রং সাজিয়ে তুলন।
Color your facebook-Bangla Tutorial

জেনে নিন বাংলাদেশের সেরা ২০ টি ওয়েবসাইতে সম্পর্কে

বাংলাদেশের টপ ২০ ওয়েবসাইট সম্পর্কে হইয়ত আমদের অনেকর জানা নেই.শত শত ওয়েবসাইটে এর ভিরে বাংলাদেশের কেন্দ্রিক মাত্ত্র বিশ টি ওয়েবসাইট খুজে বাহির করা সহজ কাজ নই।তবু সেরা ১০০ ওয়েবসাইতে মধে যেহুতু বাংলাদেশের ২০টি সাইটকে স্তান
করে দিতে হবে সেহুতু আমদেরকে বাংলাদেশের থেকেও বেছে নিএ হয়ছে ২০ সাইট
ভিডিও টি দেখে এখনই জেনে নিন বাংলাদেশের সেরা ২০ টি ওয়েবসাইতে সম্পর্কে----


Top 20 most popular website in Bangladesh


How to custom resize or edit photo without using any sofware-(bangla tutorial)

আপনি কি বিশ্ব্ বিদ্যাালয় ,পাসপোট,বিভিন্ন ফরম অনলাইন এ পুরুন এর সময় আপনার ফটো কাস্টম রিসাইয করতে পারছেন না, কিভাবে পাসপোট এবং স্ট্যাম্প সাইজ এ ফটো রিসাইজ করবেন তা এই বাংলা ভিডিও টিউটিরিয়াল টি দেখে শিখে নিন এখনেই -just watch the video

How to custom resize or edit photo without using any sofware-(bangla tutorial)

watch now and learn how to custom resize any photo without using any software

ফেচবুক কিভাবে ফটো ভেরিফিকেসন এর সমস্যা সমাধান (How To solve photo Verification On Facebook or avoid Photo verification)

আপনার ফেচবুক কিভাবে ফটো ভেরিফিকেসন এর সমস্যা সমাধান করবেন এবং কিভাবে এই সমস্যায় যেন না পরতে তার উপায়।।এই ভিডিও টি দেখ শিখে নিন-বাংলা টিউটিরিয়াল




How To solve photo Verification On Facebook or avoid Photo verification

just watch this video and learn how to solve facebook PHOTO verification problem - Bangla Tutorial

Bangla tutorial How to download video from Facebook esily

আপনি কি ফেচবুক থেকে ভিডিও ডাওনলোড করতে চান ।কিন্তু পারছেন না।
তাহলে এখনেই এই ভিডিও টি দেখে শিখে নিন কিভাবে ফেচবুক থেকে ভিডিও ডাওনলোড করতে হয়। without any softwere

how TO download video from facebook without any softwere-seebangla Tutorial now






কিভাবে এনিমেশন তৈরি করতে হই জেনে নিন

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালই আছি।
আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম, দারুণ এক সফট যা দিয়ে আপনি ঈদের এনিমেশন শুভেচ্ছা বানাতে পারবেন অতি সহজে।

প্রথমে এখান থেকে সফট টি ডাউন
লোড করে নিন, তারপর অন্যান্য সফট এর ন্যায় ইন্সটল করুন।

তার আগে আপনি ফটোশপে ভাল জানা থাকলে আমার মত ৪টি ডিজাইন তৈরি করে রাখুন পরবর্তী আমাদের এই ছবি গুলো এনিমেশন তৈরি তে কাজে দিবে।

এবার আমাদের এনিমেশন করার পালা এনিমেশন তৈরি করতে GIMP 2 সফট টি চালু করুন।

এবার File>Open as Layers বাটনে ক্লিক করে আপনার ছবিগুলো দেখিয়ে দিন উপরের মত করে । তাহলে আমাদের ছবি গুলো লেয়ার এর মধ্যে শো করবে।

এবার আমাদের এনিমেশন তৈরি করার পালা এনিমেশন তৈরি করতে Filters> Animationএ ক্লিক করুন ।

আর এনিমেশন টি কি রকম হল তা দেখতে Filters> Animation > Playback বাটনে ক্লিক করে Play বাটনে ক্লিক করে দেখুন ।

সবশেষ Save করতে হলে File> Export As বাটনে ক্লিক করুন- তাহলে নিচের মত ১টি ডায়ালগ বক্স আসবে, নিচের মান দিয়ে Export বাটনে ক্লিক করুন । ১টি জিনিস ভাল করে খেয়াল রাখতে হবে যে এখানে Delay between frames where unsecified বক্স এ সাধারণত মান 20দেওয়া থাকে যদি মান 20 থাকে আপনি 500 করে দিন না হলে কিন্তু এনিমেশন হবে কিন্তু খুব দ্রুত হবে।

উপরের নিয়মে কাজ করা আমাদের ফাইনাল এনিমেশন টি এবার বন্ধুকে পাঠিয়ে দিন ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা...

ব্লগে স্টিকি পোস্ট তৈরি করুন এখনেই


আপনার ব্লগস্পট ব্লগে স্টিকি পোস্ট তৈরি করুন


সবাইকে প্রান ভরা ভালবাসা দিয়ে শুরু করছি আজকের পোস্ট। আজকে আমরা দেখব কিভাবে একটি পোস্ট কে স্টিকি করা যায়।
স্টিকি পোস্ট হল পরবর্তীতে যত পোস্টই হোক না কেন, স্টিকি পোস্ট টা সবসময়ই উপরে থাকবে। অনেকের টেমপ্লেটেই ফিচার পোস্ট এর অপশনটি নেই। সেক্ষেত্রে স্টিকি পোস্টের মাদ্ধমে আপনি দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাতে পারবেন।
যাই হোক, তাহলে শুরু করি কিভাবে আমরা একটি পোস্ট কে স্টিকি করব।

  • প্রথমে আপনার ব্লগস্পটের ড্যাসবোর্ডে লগিন করুন (এটা আপনাকেই করতে হবে,আমাকে কি আপনার পাসওয়ার্ড দিয়ে রেখেছেন?)
  • তারপর যেই পোস্টটি স্টিকি করতে চান, সেটির এডিট অপশনে ক্লিক করুন।
  • এডিটর প্যানেলের ডান পাশে Publish on এ ক্লিক করুন।
  • এখন আপনি একটি ক্যালেন্ডার দেখতে পাবেন।
  • এখানে আপনি কত তারিখ পর্যন্ত স্টিকি রাখতে চান সেই তারিখ বসান এবং Done এ ক্লিক করুন।
  • পোস্টটি সেভ করুন এবং সাইট ভিজিট করুন।
  • এখন থেকে আপনি যতই পোস্ট করুন না কেন, পোস্টটি আপনার দেয়া তারিখ পর্যন্ত সবার উপরে থাকবে।

নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনে ভোটার হওয়া যাবে

 

ভোটার হতে নির্বাচন কমিশনে গিয়ে আর ঝামেলা পোহাতে হবে না। অনলাইনে ভোটার হওয়া যাবে। অনলাইনে আবেদন করে দেশের নাগরিকরা পরিচয় নিবন্ধনের সুযোগ পাবেন- এমন নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

Bangladesh National Id Cardগতকাল রবিবার কমিশন সভায় এই সিদ্ধান্ত অনুমোদন হয়েছে বলে জানা গেছে। নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে এই আবেদন করা যাবে।ইসির এক উপ সচিব সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, ‘শিগগির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, কম্পিউটার কাউন্সিল ও বেসিসের বিশেষজ্ঞদের নিয়ে কর্মশালা করতে যাচ্ছে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনু-বিভাগ। এই কর্মশালা হতে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কয়েক মাসের মধ্যেই অনলাইনে ভোটারদের নানা ধরনের সেবা দেয়া হবে।

জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে অনলাইন সেবার মধ্যে রয়েছে: ভোটকেন্দ্রের তথ্য দেখা, নিজস্ব তথ্য দেখা, ঠিকানা পরিবর্তন, তথ্য পরিবর্তন, ভোটার এলাকা পরিবর্তন, পুনমুদ্রণের জন্য আবেদন করা ইত্যাদি। আরও থাকবে ছবি, স্বাক্ষর ও অন্যান্য পবির্তনের জন্য আবেদন নেওয়া, আবেদন ট্র্যাকিং করা, সাধারণ জিজ্ঞাসা এবঙ ফরম ডাউনলোড।

অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার পদ্ধতি হলো, ইসির নিজস্ব ওয়েবসাইটে ঢুকে ভোটার যোগ্যরা নির্ধারিত ফরম (নিবন্ধন ফরম-২) এ গিয়ে তথ্য এন্ট্রি করবেন। ডাটা সংরক্ষণের পর ২ নম্বর ফরমের মতো আরও একটি ফরম তৈরি হবে। ফরম পূরণ সম্পন্ন হলে সাবমিট করতে হবে। তখন আবেদনকারীর মোবাইল ফোনে এই সংক্রান্ত এসএমএস যাবে।

ইসি সূত্রে আরও জানানো হয়, অনলাইনে আবেদনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট আবেদনকারীর মোবাইল নম্বর অথবা ইমেইল ঠিকানায় অথবা ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে সেটি নিশ্চিত করা হবে। প্রয়োজনীয় প্রমাণ পাওয়ার পর আবেদনকারীর বায়োমেট্রিক ফিচার নেওয়ার জন্য তারিখ নির্ধারণ করা হবে।

জাতীয় পরিচয়পত্র প্রথমবার বিনামূল্যে সংগ্রহ করা গেলেও পরবর্তীতে নবায়ন এবং হারানোর বিষয়ে ফি দিতে হবে। নবায়নের জন্য সাধারণ ফি ধরা হয়েছে আড়াইশ’ টাকা। যা আবেদনের ৩০ দিনের মধ্যে পাওয়া সম্ভব হবে। যদি কেও জরুরি ভিত্তিতে পেতে চান তাহলে জরুরি ক্ষেত্রে দ্বিগুণ ফি অর্থাৎ ৫০০ টাকা দিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে এটি নবায়ন করা যাবে।

আবার পরিচয়পত্র হারালে বা নষ্ট হলে পরিচয়পত্র পেতে প্রথমবার আবেদনে ৫০০ টাকা হতে ১ হাজার টাকা। দ্বিতীয়বার আবেদনের ক্ষেত্রে ১ হাজার টাকা হতে ২ হাজার টাকা এবং তার পরবর্তী যেকোনো বারের জন্য আবেদন করতে সাধারণ সময়ে ২ হাজার টাকা এবং জরুরি সময়ে ৪ হাজার টাকা পরিশোধ করতে হবে।

১০ টি জাদুকরী ফিচার অ্যাপল iOS 8 এর !


url_5dd
আপনি যদি এখনো একটি আইফোন ৬ কিনে নিতে না পারেন এবং আপনার পুরনো আইফোনটি যদি ৪এস বা পরের মডেলের হয়। তবে আপনি আইফোন সিক্স এর কিছুটা স্বাদ নিতে পারেন অ্যাপলের নতুন মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম iOS 8 ডাউনলোড করে আর পেতে পারেন দারুন সব ফিচারের অভিজ্ঞতা। জেনে নিতে পারেন iOS 8 এর কিছু চমৎকার ফিচার সম্পর্কে। 
১।  দ্রুত টেক্সট করতে পারবেন:
ZPlktH3
আপনার আর টেক্সটে সাড়া দিতে গিয়ে অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশন ছেড়ে চলে যেতে হবে না। IOS8 এ মেসেজ আসলে ফোনের স্ক্রিনে একটি নোটিফিকেশন আসবে। আপনি চাইলে ক্লিক করে সরাসরি মেসেজ অপশনে গিয়ে মেসেজে চলে যেতে পারবেন আবার চাইলে পরেও সাড়া দিতে পারেন। 
2। কন্টাক্ট খুঁজে পাওয়া এখন আরো সহজ:
YGpBxWG
শেকলে বাঁধা প্রসেথিউস
হোম বাটনে ডাবল ট্যাপ করলে দেখতে পারবেন সাম্প্রতিক উইন্ডোজগুলো, এবং এর উপরেই সার্কেলের সারিতে সাম্প্রতিক কন্টাক্টগুলোও দেখতে পাবেন। এখান থেকে কন্টাক্ট দ্রুত বেছে নিতে পারবেন কল করতে কিংবা মেসেজ পাঠাতে।
3। আরো ছবি পাঠাতে পারবেন:
XVDzEIw
আপনি এখন দ্রুত শেয়ার করতে পারবেন আরো বেশি পরিমাণের ছবি। আর এর জন্য আপনাকে মেসেজ উইন্ডো ছেড়ে ফটোস্ট্রিমে যাওয়ারও দরকার নেই। মেসেজ অপশনেই দেখবেন একটা ক্যামেরা আইকন আছে। সেটাতে ট্যাপ করলে সাম্প্রতিক ২০ টি ছবি দেখাবে। সেখান থেকে আপনি আপনার পছন্দেরটি বেছে নিতে পারবেন।
4. তাৎক্ষনিক ভাবে ছবি ও ভিডিও পাঠাতে পারবেন:
GkLBez8
ক্যামেরা আইকনে চেপে ধরে রাখুন, একটা নতুন রেডিয়াল হুইল দেখতে পাবেন। এর মাধ্যমে আপনি ফটোস্ট্রিমে গিয়ে ফটো সিলেক্ট করা ছাড়াই তাৎক্ষনিক ভাবে ছবি ও ভিডিও পাঠাতে পারবেন।
৫। লোকেশন শেয়ার করতে পারবেন:
efN86fn
আগে গুগল ম্যাপস এ্যাপ ব্যবহার করে আপনার লোকেশন শেয়ার করতে হতো। কিন্তু এটি এখন আরো দ্রুত ও সহজে করতে পারবেন। iMessage থ্রেডের “Details” এ যান তারপর “Send My Current Location” ট্যাপ করুন। আপনি কোথায় আছেন তার ম্যাপ চলে যাবে।

৬।  আই মেসেজ থ্রেড মিউট করে রাখতে পারবেন:

iMessage থ্রেডের “Details” এ “Do Not Disturb” অপশনটি দেখেছেন নিশ্চয়ই। আপনি চাইলে কোন কনভার্সেশন মিউট করে রাখতে পারবেন। তারপর আবার চালুও করতে পারবেন।

৭।  ইমেইলের রিপ্লাই করা সহজ:

O3ifBay
এ্যাপল শেষ পর্যন্ত তাদের ইমেইল এ্যাপ আপডেট করেছে। “swipe to delete” ফিচার যোগ করে আর সহজ করেছে ইমেইল ড্রাফট ও রিপ্লাই করা।
৮।  এ্যাপস শেয়ার করতে পারবেন:
0Hlvht0
আপনি একটি এ্যাপ কিনলে আপনার পরিবারের অন্যরাও সেটা ব্যবহার করতে পারবেন। Settings > iCloud > Set Up Family Sharing। পরিবারের ৬ জন সদস্যের সাথে আপনি শেয়ার করতে পারবেন। এক্ষেত্রে মাস্টার একাউন্টের সাথে পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের ক্রেডিটকার্ডের তথ্য এক থাকতে হবে। বন্ধুদের জন্য খুব একটা সুবিধার না হলেও পরিবারের সদস্যদের জন্য পারফেক্ট।
৯। ছবি এডিট আরো ভালো হবে:
DrYUwn5
ছবি এডিটিং-এর সুবিধা আরো বাড়লো। এখন আর ফিল্টার আর ব্রাইটনেসের মাঝেই সীমাবদ্ধ নয় এডিটিং বিষয়টা। Edit এ ক্লিক করে নিচের শেষ টুলটা সিলেক্ট করে পাল্টে নিন এক্সপোজার, ব্রাইটনেস, কন্ট্রাস্ট এবং কম্পোজিশন। 
১০।  ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে পারবেন
uJyrc09
আইফোন এর ব্যাটারি কমশক্তি সম্পন্ন এমন অভিযোগ আইফোনের সবচেয়ে বড় অপূর্ণতা। তবে iOS8 এ আপনি দেখতে পারবেন কোন এ্যাপটি আপনার ব্যাটারি বেশি ব্যবহার করছে। এটা দেখতে Settings > General > Usage অপশনে যান। 

নতুন ওয়েবসাইট বানাবেন? ডোমেইন এবং ওয়েব হোস্টিং কেনার আগে কি জানা প্রয়োজন ?

কি চিন্তা করে ও কি ভাবে ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করবেন?

 Bubblewsডোমেইন রেজিষ্ট্রেশনের ক্ষেত্রে প্রথমেই মনে রাখবেন আপনার প্রতিষ্ঠানের সাথে সঙ্গতিপুর্ণ নাম ব্যবহার করাই উচিৎ। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে আপনার পছন্দের ডোমেইন টি আগেই অন্য কেউ কিনে ফেলেছেন। এক্ষেত্রে আপনার পছন্দের ডোমেইন এর নামের আগে বা পরে ছোট করে কিছু জোগ করে দিলেই দেখবেন, আপনি আপনার ডোমেইন টি রেজিস্ট্রেশন করতে পারছেন। সহজে মনে রাখা যায় এমন কিছু জোগ করলে
ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। অনলাইন এ আপনি অনেক ওয়েবসাইট পাবেন যেখানে আপনি আপনার ডোমেইন রেজিঃ করতে পারবেন। পেপাল, মাস্টার কার্ড এর সমস্যা না থাকলে গো ডেডি বা নেম চিপ থেকে নিশ্চিন্তে আপনার ডোমেইন রেজিঃ করতে পারেন। এ সুবিধা যদি না থাকে তবে আপনাকে দেশি কোন কোম্পানির থেকে ডোমেইন কিনতে হবে। কিন্তু সাবধান! কারণগো ডেডি বা নেম চিপ যেমন আপনাকে ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল দিবে, দেশের বেশির ভাগ আজে বাজে হোস্টিং প্রতিষ্ঠানই আপনাকে আপনার ডোমেইন এর কন্ট্রোল প্যানেল দিতে চাইবে না। তারা নানা তাল-বাহানা করে। অনেকেই বলেন যে ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল দরকারী নয়। কিন্তু কথাটা পুরোপুরি মিথ্যা বা ভূল। কারণ আপনি যদি ডোমেইন ট্রান্সফার করতে চান, বা নতুন হোস্টিংএ যেতে চান, তাহলে আপনার ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল থাকতেই হবে। আর কোম্পানিগুলো যদি আপনাকে ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল না দেয়, তাহলে আপনি এক কথায় তাদের হাতে বন্দি। দেশে হাতে গোনা কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এই সেবাটি দেয়। মনে রাখবেন, ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল এবং হোস্টিং কন্ট্রোল প্যানেল পুরাই আলাদা জিনিস। বেশির ভাগ বাংলাদেশি হোস্টিং কোম্পানি সাধারণত হোস্টিং কন্ট্রোল প্যানেল দেয়, ডোমেইনেরটা দেয় না।

হোস্টিং কেমন হওয়া উচিত?

হোস্টিং নির্বাচন করা কিছুটা কঠিন বিষয়। আপনার ওয়েবসাইট এর চাহিদা মত আপনাকে শেয়ারড, ভিপিএস কিম্বা ডেডিকেটেড হোস্টিং প্যাকেজ বেছে নিতে হবে। এই ব্যাপার টা সম্পূর্ণ আপনার ও আপনার ওয়েবসাইট এর উপর নির্ভর করে। ছোট খাটো ওয়েবসাইট এর জন্য শেয়ারড হোস্টিং ভালো। অনেক ভিজিটর আছে এমন ওয়েবসাইট চালাতে হলে ভিপিএস লাগবে। আপনার ওয়েবসাইট এর সাইজ এর উপর নির্ভর করে হোস্টিং এর ডিস্ক স্পেস বাছাই করুন। আজকাল সস্তায় ১ জিবি হোস্টিং পাওয়া যায়। তবে আমি মনে করি ৫০০ মেগা বাইট ছোট ওয়েবসাইট এর জন্য যথেষ্ট। ইমেইল , ব্যান্ড উইথ, এফ টি পি, ডাটাবেস ফিচার গুলো বুঝে শুনে বাছাই করুন। মনে রাখবেন আন লিমিটেড ব্যান্ড উইথ ফিচার যুক্ত হোস্টিং প্যাকেজ ভালো। এতে কোনো মাসে হঠাত আপনার ওয়েবসাইট এ বেশি ভিজিটর এলে সমস্যা হবে না।

অপারেটিং সিস্টেম কি হলে আপনার ওয়েবসাইট এর জন্য ভালো হবে?

আপনি কোন সার্ভারে হোস্টিং কিনছেন সেটা আপনার হোস্টিং প্রোভাইডার এর কাছ থেকে জেনে নিন। সার্ভার সাধারণত উইন্ডোজ বা লিন্যাক্স হয়ে থাকে। বেশির ভাগ শেয়ারড হোস্টিং অপারেটিং সিস্টেম লিন্যাক্সে থাকে।

সাবডোমেইন আপনার দরকার আছে কি?

সাবডোমেইন কতটি করে পাচ্ছেন এটিও একটি গুরুত্ব পূর্ণ বিষয়। একই ওয়েবসাইট এর ভেতর আপনি সাব ডোমেইন এর মাধ্যমে ব্লগ, ফোরাম ও বিভিন্ন রকম সার্ভিস দিয়ে আলাদা আলাদা ওয়েবসাইট খুতে পারেন। এই ক্ষেত্রে মূল ডোমেইন কিন্তু একটাই থাকবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে কমদামে হোস্টিং নিতে গেলে এইগুলা পাওয়াই যায় না। তবে নুন্যতম সাব ডোমেইন সুবিধা না থাকলে তাদের কাছ থেকে হোস্টিং না নেওয়া ভালো। দামি দামি হোস্টিং প্যাকেজ গূলোতে সব ফিচার গুলো পাওয়া যায়।

সার্ভার আপটাইম কি প্রয়োজনীয় কোনো বিষয়?

সবাই আপনাকে বলবে ৯৯.৯% আপটাইম!!! আপনার সাইট যত বেশি আপটাইমের হবে, তত ভাল। সার্ভার লোকেশন, সার্ভার পিসির স্পিড/কনফিগারেশন ইত্যাদিও গুরুত্বপূর্ণ। ৯৯.৯ % অফার আছে এমন হোস্টিং কোম্পানি থেকে হোস্টিং না নেওয়ায় ভালো। কারন তাদের সার্ভার মাসে ৪৩.২ মিনিট বন্ধ থাকবে। এই সময় কোনো ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইট এ ঢুকতে পারবে না। অপর দিকে, যেসব হোস্টিং কোম্পানি ৯৯.৯৯৯% আপ টাইম দেয়, তাদের সার্ভার মাসে মাত্র ২৫ সেকেন্ড বন্ধ থাকে।
তাহলে যেসব হোস্টিং প্রতিষ্ঠান ৯৯.৯৯৯% সার্ভার আপ টাইম দেয় তাদের থেকে হোস্টিং নেওয়া উচিত।
সাপোর্ট সিস্টেম সম্পর্কে জেনে নিনঃ
বিপদে পড়লে সার্ভার হোস্টিং সাপোর্ট ছাড়া আপনাকে কেউ বাচাতে পারবে না। তাই মেইল বা ফোন সাপোর্ট একটি গুরুত্ব পূর্ণ বিষয়। এটি মাথায় রাখতেই হবে।

ফ্রি-তে নিন Payoneer Master Card সাথে $25 ফ্রি !!!

আস্সালামু আলাইকুম,
আমরা যারা অনলাইনে ঘোরাঘুরি করি তারা কম বেশি Payoneer Master Card  কার্ডের কথা শুনেছি। আর যারা একেবারেই নতুন তারা আজ আমার এই পোস্ট থেকে জানতে পারবেন Payoneer Master Card সম্পর্কে। তাহলে চলুন…

Payoneer Master Card কি:

Payoneer Master Card হলো একটি অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম, যার মাধ্যমে আপনি কেনাকাটা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরণের বিল পরিশোধ করতে পারবেন। এটা একধরণের  ইউ এস পেমেন্ট সার্ভিস। যা ব্যাংক অব আমেরিকা ইস্যু করে থাকে। তবে এর জন্য আপনাকে কোন ব্যাংক একাউন্ট খুলতে হবে না। আরেক কথা, Payoneer Master Card হলো ডেবিট কার্ড বা প্রিপেইড কার্ড। অর্থাৎ আপনাকে ডলার লোড করে ব্যবহার করতে হবে। আর এই লোড করতে পারেন আপনার ফ্রিল্যান্সিং সাইট , অাউটসোর্সিং সাইট এর ইনকাম থেকে অথবা সরাসরি নগদ অর্থ দিয়ে।

কি কি করা যায় Payoneer Master Card দিয়ে:

  • আপনার ফ্রিল্যান্সিং সাইট যেমন, ওডেস্ক, ইল্যান্স, ভিওয়ার্কার ইত্যাদি সাইট থেকে সরাসরি অর্থ উত্তোলন করা যায়।
  • আপনার আউটসোর্সিং সাইট যেমন, ক্লিকসিওর এর পেমেন্ট পেতে পারেন।
  • আপনি ইচ্ছা করলে গোড্যাডি, নেমচিপ সহ আরো অনেক সাইট থেকে ডোমেইন ক্রয় করতে পারেন।
  • ২০০ টি দেশেরে ৭০ টির মত কারেন্সি সাপোর্ট করে বিধায় আপনি বিশ্বের যেকোন এটিএম বুথ থেকে পেমেন্ট পেতে পারেন।
  • বিশ্বে কয়েক হাজার কোম্পানির পেমেন্ট নিতে পারেন এটি দিয়ে।
  • বিভিন্ন ইকমার্স সাইট থেকে কেনাকাটা করতে পারেন।
  • পেপাল একাউন্ট আগে ভেরিফাইড করা যেত। বর্তমানে যাচ্ছে না। ট্রাই করে দেখতে পারেন।
  • এবং আরো অনেক সুবিধা…

কিভাবে Payoneer Master Card এর জন্য আবেদন করবেন:

Payoneer Master Card পেতে আপনাকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে আপনার সঠিক ঠিকানাসহ। সাথে লাগবে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা পাসপোর্টের হাই রেস্যুলেশনে করা স্ক্যান কপি। কিভাবে আবেদন করবেন তা নিম্নে দেয়া হলো-
প্রথমে Sign Up বাটনে ক্লিক করে প্রবেশ করুন। এটা আমার এফিলিটে বা রেফারেল লিংক। কারো রেফারেলে আবেদন করলে মোটামুটি সহজে এপ্রোভড হয়। তা না হলে সহজে এ্রপ্রোভড হয় না। আর তা ছাড়া আপনি যদি আমার রেফারেলে আবেদন করেন, তাহলে আপনি আমার সহযোগীতা পাবেন-কিভাবে আবেদন এপ্রোভড করানো যায়। এছাড়াও কারো রেফারেলে আবেদন করে কার্ড পেলে আপনি এবং আমি দুজনেই ২৫ ডলার করে পাবো শর্ত সাপেক্ষে। অন্যথায় আপনি যদি ডাইরেক্ট আবেদন করেন তাহলে সেক্ষেত্রে তা পাবেন না। যাই হোক, ক্লিক করার পর যে পেজ পাবেন সেখানেও Sign Up বাটনে ক্লিক করে আপনার আবেদন ফর্ম পাবেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক… নিচের বাটনে ক্লিক করুন।
নিচের মত একটি ফর্ম পাবেন। প্রথমে আপনার পারসোনাল ডিটেইলস দিতে হবে। এখানে আপনার নাম, ইমেইল ঠিকানা এবং জন্ম তারিখ দিতে হবে। এরপর নেক্সট বাটনে ক্লিক করুন

আপনার SEO কীওয়ার্ড কম্পিটিশন বের করুন মাত্র ৫ মিনিটে


আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে খুব সহজে একটা SEO কীওয়ার্ড এর কম্পিটিশন বের করা যায়। প্রথমে আপনাকে SEO Keyword Research [SKR]সফটওয়্যার টির সর্বশেষ ভার্সনটি ডাউনলোড করতে হবে। তারপর নিচের ছবির মত ওপেন করতে হবে।
তারপর Free Version এ ক্লিক করতে হবে।
এখন সফটওয়্যার টি প্রস্তত। এখন আপনি একটি কীওয়ার্ড নির্বাচন করুন। ধরুন আপনার নির্বাচিত কীওয়ার্ড হল Seo keyword research tools এখন নিচের ছবির মত কীওয়ার্ড টি বসিয়ে Deep Search এ ক্লিক করুন। একটু সময় অপেক্ষা করুন। সফটওয়্যার টির কাজ শেষ হলে আপনাকে নিচের ছবির মত মেসেজ বক্স এর মাধ্যমে জানাবে।
সম্পূর্ণ কাজ শেষ হলে আপনি নিচের ছবির মত SEO কীওয়ার্ড কম্পিটিশন এর একটা রিপোর্ট পাবেন। এভাবে আপনি খুব অল্প সময়ে SEO কীওয়ার্ড কম্পিটিশন বের করতে পারবেন।
সতর্কতা ঃ আপনাকে অবশ্যই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এর আপডেট ভার্সন ব্যবহার করতে হবে। আপডেট ভার্সন এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন।

পেনড্রাইভ থেকে সহজেই কম্পিউটার সেটআপ


সাম্প্রতিক সময়ে কম্পিউটারের আকার ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর হচ্ছে। ল্যাপটপ বা নোটবুক থেকে হাল আমলে এসেছে নেটবুক নামে আরো ক্ষুদ্র সংস্করণ। এসব কম্পিউটার বহনে যেমন সুবিধা তেমনি ব্যবহার করতেও আরাম।


তবে এসব ডিভাইসের সমস্যা হচ্ছে এগুলোতে সাধারণত অপটিক্যাল ড্রাইভ অর্থাৎ ডিভিডি রম থাকে না। যে কারণে অপারেটিং সিস্টেম (ওএস) সেটা আপ দেয়ার সময় বেশ ঝামেলা পোহাতে হয়। তবে এই ঝামেলাটি থেকে আপনি সহজেই মুক্তি পেতে পারেন। পেনড্রাইভ দিয়েই খুব সহজে যে কোনো ডিভাইসে উইন্ডোজ এক্সপি থেকে শুরু করে ৭ এবং ৮ এর মতো ওসগুলো সেট আপ দিতে পারবেন। এছাড়া আরো যেসব ওস সেটা আপ দেয়া যাবে সেগুলোর পূর্ণাঙ্গ তালিকা নিচে দেয়া রয়েছে। এর প্রথমেই পেনড্রাইভকে বুটেবল করতে হবে।


যেভাবে বুটেবল করবেন
উইন্ডোজ এক্সপির জন্য চার এবং উইন্ডোজ ৭ ও ৮ এর জন্য কমপক্ষে আট গিগাবাইটের পেনড্রাইভ লাগবে। যে অপারেটিং সিস্টেমটি সেটা আপ দেবেন তার আইএসও ফাইলও লাগবে। অপারেটিং সিস্টেমের ডিভিডি ও সিডি ছাড়াও নেট থেকেও আইএসও ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারেন।


সব কিছু রেডি হয়ে গেলে রুফাস নামের এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। মাত্র ৬১৫ কিলোবাইটের এই সফটওয়্যারটি আপনার পেনড্রাইভকে বুটেবল করবে। এবার মূল কাজে আসা যাক। বেশ কয়েকটি ধাপে পেনড্রাইভকে বুটেবল করার পর সেই পেনড্রাইভ থেকেই আপনার পিসিতে উইন্ডোজ সেটাপ দিতে পারবেন।


১) প্রথমেই রুফাস চালু করুন। তারপর সব উপরে ডিভাইসের জায়গায় আপনার পেনড্রাইভ সিলেক্ট করুন।


২) রুফাসে ডিভাইস অপশনের পরই ‘Partition Scheme and target system type’ নামে একটি অপশন পাবেন। এখানে কোনো পরিবর্তন করার দরকার নেই।


৩) তৃতীয় অপশনে এসে আপনাকে ফাইল সিস্টেম সিলেক্ট করতে হবে। রুফাসে ডিফল্ট হিসেবে Fat ৩২ দেয়া থাকবে। এক্ষেত্রে আপনাকে তা NTFS করে নিতে হবে।


1 {focus_keyword} পেনড্রাইভ থেকে সহজেই কম্পিউটার সেটআপ 197


৪) Cluster Size যা আছে সেটাই রেখে দিতে হবে। এর পরেই রয়েছে বুটেবল পেনড্রাইভের নাম রাখার অপশন। ইচ্ছামত একটি নাম দিয়ে দিন।


৫) ফরমেট অপশনের প্রথম ধাপটি আনচেক রেখে দিয়ে কুইক ফরমেট সিলেক্ট করতে হবে।


৬) এবার Create a bootable disk using  চেক করে। ডানপাশে আইএসও ইমেজ সিলেক্ট করতে হবে।


৭) এরপর নিচের Creat extend label and icon files সিলেক্ট করতে হবে।


৮) উপরের ধাপগুলো ঠিক মতো অনুসরণ করা শেষ হলে এবার স্টার্ট বাটনে ক্লিক করলে বুটেবল পেনড্রাইভ তৈরি শুরু হবে।


যেভাবে সেটা আপ দেবেন
পেনড্রাইভ বুটেবল করা শেষ হলে সেটা আপ দেয়ার জন্য প্রথমে কম্পিউটার রিস্টার্ট দিতে হবে। এরপর বুট অপশনে ঢুকে প্রাইমারি বুট হিসেবে ইউএসবি ডিভাইস সিলেক্ট করতে হবে। এরপর বাকি কাজ আগের ওস সেটা আপের মতই।


যেসব ওস সেটা আপ দিতে পারবেন এ পদ্ধতিতে:
Arch Linux, Archbang, BartPE/pebuilder, CentOS, Damn Small Linux, Fedora, FreeDOS, Gentoo, GParted, gNewSense, Hiren’s Boot CD, noppix, KolibriOS, Kubuntu , Linux Mint, OpenSUSE , ReactOS, rEFInd, Slackware, Tails, Trinity Rescue Kit, Ubuntu, Ultimate Boot CD, Windows XP (SP2, SP3), Windows Server 2003 R2, Windows Vista, Windows 7, Windows 8, Windows 8.1

আপনার জন্ম নিবন্ধন বা Birth Certificate অনলাইনে ভেরিফাই করে নিন


birth certificate BRIS LGD Bd
ইদানিং অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে টাকার বিনিময়ে অনেকেই ভুয়া জন্ম নিবন্ধন বা Birth Certificate প্রদান করে থাকেন,  ভুয়া জন্ম নিবন্ধন বা Birth Certificate নিয়ে সরকারি বেসরকারি কোন কাজে গেলে হয়তো আপনার বিভিন্ন বিপদ বা অপমানের সম্ভবনা থেকে যায়, তাই আজ আমি আপনাদের শিখাবো কিভাবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন বা Birth Certificate ভেরিফাই করে নিতে পারেন অথবা কিভাবে অনলাইনে জন্মনিবন্ধনের জন্য আবেদন করা যায়  জন্মনিবন্ধনের আবেদনপত্র ফরম সংগ্রহ করা যায় ।

অনলাইনে বার্থ সার্টিফিকেট ভেরিফাই করতে

তারপর নিচের মত পেইজ ওপেন হলে Birth Registration Number এর জায়গাতে আপনার বার্থ সার্টিফিকেট এর জন্ম নিবন্ধন নম্বর প্রবেশ করুন এবং Date Of Birth এর জায়গাতে আপনার জন্ম তারিখ প্রবেশ করুন এভাবে DATE-Month-Year
jonmo Nibondhon LGD Bd
এবার Verify বাটনে ক্লিক করুন , দেখুন মত নিচে আপনার সকল তথ্য দেখাচ্ছে
জন্ম নিবন্ধন
আর যদি নিচের ছবির মত Matching birth records not found এমন দেখায় তবে বুঝবেন ভুয়া জন্ম নিবন্ধন পেয়েছেন ।
no matche

অনলাইনে জন্মনিবন্ধনের জন্য আবেদন করা বা জন্ম নিবন্ধন এর আবেদনপত্র ফরম সংগ্রহ

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন এর আবেদন করতে , আবেদনপত্র ফরম সংগ্রহ  বা আপনার জমা দেয়া আবেদন কোন পর্যায়ে আছে জানতে এখানে ক্লিক করুন

জন্ম নিবন্ধন হলো জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ (২০০৪ সনের ২৯ নং আইন) এর আওতায় একজন মানুষের নাম, লিঙ্গ, জন্মের তারিখ ও স্থান, বাবা-মায়ের নাম, তাদের জাতীয়তা এবং স্থায়ী ঠিকানা নির্ধারিত নিবন্ধক কর্তৃক রেজিস্টারে লেখা বা কম্পিউটারে এন্ট্রি প্রদান এবং জন্ম সনদ প্রদান করা। জন্ম নিবন্ধন আইনে বলা হয়েছে, বয়স, জাতি-গোষ্ঠি, ধর্ম-কিংবা জাতীয়তা সকল নির্বিশেষে বাংলাদেশে জন্ম গ্রহণকারী প্রত্যেকটি মানুষের জন্য জন্ম নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। জন্ম নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষে জন্ম নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ নিবন্ধনকারীকে একটি সার্টিফিকেট প্রদান করেন। জন্ম নিবন্ধন আইনের বিধান অনুযায়ী এই বিধি লংঘনকারী নিবন্ধক বা ব্যক্তি অনধিক ৫০০ (পাঁচশত টাকা) অথবা অনধিক দুইমাস বিনাশ্রম কারাদন্ডে বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হতে পারেন।

Make your house wifi hotspot

আমরা তো বিভিন্ন জায়গাতে ফ্রি Wifi ব্যবহার করে থাকি , কেমন হবে এবার যদি আপনার নিজের বাসাটাকেই Wifi হটস্পট বানিয়ে ফেলা যায় ?
খুব ভাল হবে তাইনা ? আসুন দেখে নেই কিভাবে আপনি নিজেই Wifi হটস্পট আপনার এরিয়া কে বানিয়ে ফেলতে পারে পারেন ।
freewifi-logo
ধাপ  ০১ : “Start” বাটন এ ক্লিক করুন তারপর  “Control Panal” এ যান।
Network Status and Tasks এ ক্লিক করুন তারপর Network Connections এ ক্লিক করুন।   “Local Area Netowrk ” এ ডান ক্লিক করে ” Local Area Connection Properties” সিলেক্ট করুন । ” Local Area Connection Properties”   দেখতে পাবেন। Internet Protocol Version 4( TCP/IPV4 ) সিলেক্ট করুন তারপর  ” Properties”    ক্লিক করুন। “Obtain an IP address automatically” এবং ” Obtain DNS Server address automaticall সিলেক্ট  করুন তারপর  ” OK”   ক্লিক করুন এখন  আপনার ” Computer” নিজে নিজেই ” IP” নেওয়ার জন্য  প্রস্তুত। নিচের চিএ লক্ষ্য করুন।
ধাপ  ০২ : ” Antenna” সংযোগ করুন। ইথারনেট ক্যাবলটির এক প্রান্ত ” LAN  Port” এর সাথে এবং অপর প্রান্ত কম্পিউটারের  সাথে সংযুক্ত করুন। পাওয়ার ” Adapter”   এর এক প্রান্ত রাউটার পাওয়ার জ্যাক এর সাথে এবং অন্য প্রান্ত বিদ্যুৎ এর সাথে সংযুক্ত করুন।
” IP Address Setupহওয়ার পর ” Startবাটন এ ক্লিক করে, তারপর ” Run” এ ক্লিক করুন এবং ” Cmd” লিখে ” Ok”   ক্লিক করলে একটি কালো ” Window Open” হবে। সেখানে “IP Config” লিখে ” Enter” দিতে হবে। তারপর নিচে  Default Gateway” তে ” IP Address” টি দেখতে পাবেন,এবং অনুসন্ধান করুন। যদি ” IP”   ঠিকানাটি ” Gatedway” তে না দেখা যায়, তাহলে কম্পিউটার এবং রাউটার এর সকল নেটওর্য়াক সংযোগ এর ধাপ গুলো অনুসন্ধান করুন।
ধাপ ৩ : আপনার কম্পিউটার  অথবা লেপটপ এর ইন্টারনেট ” Browser” টি খুলুন,এবং” Address” এ ” http:// 192.168.1.1″ লিখে ” Enter” দিন। একটি ” Logging Screen” দেখতে পাবেন। এবার ব্যবহার কারির নাম ও গোপন নম্বর টি লিখুন এবং ” Login” বাটন এ ক্লিক করুন।
ধাপ ৪ : আপনি নিচে ” Web Interface” টি দেখবেন। যদি আপনি ” Web management interface” টি না দেখতে পান, তাহলে ধরেনিতে হবে আপনি ব্যবহার কারির নাম ও গোপন নম্বরটি সঠিক ভাবে ” Input” করেননি। ব্যবহার কারির নাম ও গোপন নম্বরটি আবার লিখুন। যদি আপনি ব্যবহার কারির নাম ও গোপন নম্বরটির সম্পর্কে নিশ্চিত থাকেন, তার পর ও Interface টি না দেখতে পান তবে Router টি  Reset করুন। ” Next” এ ক্লিক করুন।
ধাপ ৫ : আপনি নিচে ” Web interface” টা দেখবেন। এখন আপনাকে ” WAN” সংযোগ করতে হবে। নিচের উদাহরন অনুযায়ী সংযোগ করুন। আপনি ” BTCL ( ADSL ) or ISP ( Statie/ Dynamic” এর মাধ্যমে সংযোগ দিতে পারেন। “ADSL”   এর ক্ষেত্রে ” PPPOE ( ADSL )”লিখুন। এটি লেখার জন্য নিচের উদাহরনটি  দেখুন এবং ব্যবহার কারির নাম ও গোপন নম্বরটি লিখে ” Next” এ ক্লিক করুন।
WAN Connection Type থেকেDHCP  Select করুন। এর পর Next ক্লিক করুন।