Basic Tips

 



বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে মেমরি কার্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটার মধ্যে আপনি রাখতে পারেন গুরুত্বপূর্ণ সব ডাটা। এছাড়াও জীবনের সৃত্মি চিহ্নিত কিছু ছবি আমরা আমদের মোবাইলের মেমরি কার্ডের মধ্যেই রাখি। তথ্য আদান প্রদান করার সময় ফোনের মেমোরি কার্ড হঠাৎ.খুলে নেওয়া হলে বা কোনো ভাবে সংযোগ বিছিন্ন হলে সেটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অকেজো হয়ে যায়। ফলে আপনি পরেন মহাবিপাকে। অবশেষে আপনার প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্ট হারিয়ে আপনি হতাশায় ভোগেন। নানান ভাবে এমন অকেজো মেমোরি কার্ড সচল করা গেলেও সম্পূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অথবা বাহ্যিকভাবে নষ্ট মেমরি কার্ডকে ঠিক করা কঠিন। তারপও আধুনিক কম্পউটারের যুগে সবই সম্ভব।


এবার আপনাদের জানাবো কিভাবে নষ্ট মেররি কার্ড ঠিক করবেন।
ডেটা রিকভারি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে:
মেমোরি কার্ডের তথ্য দেখা যাচ্ছে, কিন্তু সেটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে ডেটা উপস্থিত থাকে কিন্তু কম্পিউটার বা অন্য যন্ত্র সেটিকে পড়তে (রিড) পারে না। এক্ষেত্রে সবাই ভাবে যে মেমোরি কার্ডটি বোধহয় নষ্ট হয়ে গেছে। কিন্তু না, এমন অবস্থা থেকেরিকভারি সফটওয়্যার মেমোরি কার্ডটাকে ফিরিয়ে আনতে পারে।
আর এ জন্য যা করতে হবে আপনাকে:
প্রথমে কার্ড রিডারে মেমোরি কার্ড ঢুকিয়ে নিয়ে কম্পিউটারে সংযোগ দিন। খেয়াল রাখুন, মেমোরি কার্ড ফাইল এক্সপ্লোরারে বা হার্ড ড্রাইভের অন্যান্য ডিস্কের মতো দেখালে এটিতে প্রবেশ করা যাবে না, কিন্তু ফাইল সিস্টেম ঠিক আছে। এবার য়াপনার উইন্ডোজ এর স্টার্ট মেন্যুতে গিয়ে cmd লিখুন। এতে আপনার স্টার্ট মেন্যুর উপর দিকে কমান্ড প্রম্পট(cmd) দেখা যাবে। এখন এর ওপর ডান বোতাম চেপে Run asadministratorনির্বাচন করে সেটি খুলুন। কমান্ড
প্রম্পট চালু হলে এখানেchkdskmr লিখে enter ক্লিক করুন। এখানে m হচ্ছে মেমোরি কার্ডের ড্রাইভ ।
কম্পিউটারে কার্ডের ড্রাইভ লেটার যে টি দেখাবে সেটি এখানে লিখে চেক ডিস্কের কাজটি সম্পন্ন হতে দিন।
এখানেconvertlostchainsto filesবার্তা এলে y চাপুন। এ ক্ষেত্রে ফাইল কাঠামো ঠিক থাকলে কার্ডের তথ্য আবার ব্যবহার করা যাবে। মেমোরি কার্ড যদিinvalid filesystemদেখায় তাহলে সেটির ড্রাইভের ডান ক্লিক করেFormat-এ ক্লিক করুন।File systemথেকেFATনির্বাচন করে Quick format-এর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Format-এ ক্লিক করুন। ফরম্যাট সম্পন্ন হলে মেমোরি কার্ডের তথ্য হারালেও কার্ড নষ্ট হবে না।

            Freelancer 6 health risks and remedies                   




ফ্রিল্যান্সারদের ৬ স্বাস্থ্য ঝুঁকি এবং প্রতিকার



রথাগত কর্পোরেট চাকুরির চেয়ে একজন ফ্রিল্যান্সার অনেক বেশি আয় করেন, সময় স্বাধীনতা পান, কারো ‘বসিং’ মেনে নিতে হয় না এবং যেভাবে যখন খুশি কাজ করতে পারেন। সব মিলিয়ে নতুন একটি লাইফস্টাইল লিড করতে পারেন একেকজন ফ্রিল্যান্সার।



এগুলো একজন ফ্রিল্যান্সারের জন্য যেমন সুবিধা তেমনি একজন ফ্রিল্যান্সার নানান ধরণের অসুবিধাও আছে। এর মধ্যে স্বাস্থ্যগত অসুবিধা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আমরা ফ্রিল্যান্সারদের জন্য এমনই ৫ টি স্বাস্থ্যগত সমস্যা নিয়ে লেখার চেষ্টা করেছি এবং এ থেকে কিভাবে সফল ফ্রিল্যান্সাররা প্রতিকার পেতে পারেন সেটি নিয়েও লিখেছি এই আর্টিকেলে।

# কর্মহীন জীবন!

ফ্রিল্যান্সাররা কোন কাজ করেন না! ওয়েট ওয়েট, আগে থেকেই এক্সট্রা এক্সাইটেড হয়ে যাবেন না প্লিজ! এই কাজ বলতে আমরা কায়িক পরিশ্রম বোঝাচ্ছি! একজন ফ্রিল্যান্সারকে দীর্ঘ সময় কম্পিউটার স্ক্রিনের সামনে বসে কাজ করতে হয়। যেহেতু অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সার নিজ ঘরে বসেই কাজ করেন তাই বাইরেও খুব একটা বের হননা। বলা হয়ে থাকে ফ্রিল্যান্সাররা একধরণের ‘উপবিস্ট’ জীবন যাপন করেন, যে জীবনে ফিজিক্যাল অ্যাকটিভিটি খুবই কম থাকে। আর এধরণের জীবন যাপনের ফলে ফ্রিল্যান্সাররা ওজন বেড়ে যাওয়া, উচ্চ রক্তচাপ এমনকি হৃদরোগ সহ হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকিও রয়েছে।

ভয় পাবেন না প্লিজ!

এ সমস্যাগুলোকে খুব সহজেই কিন্তু এড়িয়ে যাওয়া যায়। এটি করতে আপনাকে খুব বেশি এফোর্টও নষ্ট করতে হবেনা, প্রয়োজন কাজের ফাঁকে নিয়মিত কিছু ফিজিক্যাল অ্যাকটিভিটি, শারিরীক অনুশীলন, সাইক্লিং কিংবা হাঁটা। যাঁরা বাইরে বের হতে খুব একটা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না তাঁরা বাসাতেই এক্সারসাইজ মেশিন বসিয়ে নিতে পারেন।

# ধকল!

ফ্রিল্যান্সিং কাজটাকে অনেকে সহজ মনে করেন। এটি আসলে এতটা সহজ নয়, দেশের শীর্ষ ফ্রিল্যান্সারদের সঙ্গে কথা বললেই বিষয়টি বুঝে যাওয়ার কথা। যেহেতু ফ্রিল্যান্সারদেরকে একসঙ্গে একাধিক প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করতে হয় তাই প্রচুর ডেড-লাইন! আবার যেহেতু অনেক ক্লায়েন্ট তাই মাঝে মাঝে ‘কঠিন’ ক্লায়েন্টদের খপ্পরেও পড়তে হয় যারা ফ্রিল্যান্সারদের কাজ নিয়ে অসুন্তষ্ট হয়ে থাকেন। ফ্রিল্যান্সারদেকে এই সব ধকল-ই নিয়মিত সহ্য করতে হয়। আর ধারাবাহিক এবং দীর্ঘায়িত ধকল স্বাস্থ্যগত সমস্যার অন্যতম উৎস। এটি নিয়মিত মাথাব্যাথার কারণ, মানসিক ক্লান্তি এবং রাত্রে ঘুমের সমস্যা তৈরি করে। এটি শারীরিক অসুস্থ্যতা বাড়ায় এবং সক্ষমতা কমায়।

ধকলের সঙ্গে যুদ্ধ!

এটি খুব কঠিন কিছু নয়। আপনি নিজের শরীরের দিকে খেয়াল রাখুন। স্বাস্থ্যসম্মত অভ্যাস গড়ে করুন, ধকলকে এড়িয়ে চলায় সচেষ্ট থাকুন। আর হ্যাঁ, কাজ নেয়ার সময় যদি কোন ক্লায়েন্টকে ‘ঝামেলাপূর্ণ’ মনে হয় তাহলে সেই প্রজেক্ট না নেয়াই ভাল! নিজের শরীর প্রতিও একটু খেয়াল রাখতে হবে যে!

# একাকীত্ব

আগেই বলেছি, ফ্রিল্যান্সাররা ঘরে বসে কাজ করেন। আর এর মানে হচ্ছে দিনভর একলা রুমে কাজ করেই যাচ্ছেন! এমনও ফ্রিল্যান্সার আছেন যাঁরা কেবল ওয়ার্কস্ট্রেশন-বেডরুম ছাড়া অন্য কোথাও যানই না! আপনি যদি এরকম একা থাকতে অভ্যস্ত হন তাহলে একটা সময় আসবে যখন সারাক্ষণই বিষন্নতার মধ্যে ডুবে থাকবেন।
মনে রাখতে হবে, একাকীত্ব আমাদের মানুসিকতার উন্নয়নে খুবই নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

# নিজেকে একাকীত্বের গর্তে ফেলবেন না!

প্রিয় ফ্রিল্যান্সার ভাই, নিজেকে কোনভাবেই একাকীত্বের গর্তে ফেলা যাবে না! আপনি একা কাজ করেন বলেই যে আপনাকে একা থাকতে হবে এমনটি নয়। বন্ধুদের সঙ্গে নিয়মিত বাইরে আড্ডায় যেতে হবে, বাসার বাইরে দেখা করতে হবে এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় দিতে হবে। যদি আপনার সমমনা খুব বেশি বন্ধু না থাকে তাহলে উপায় হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলোর মাধ্যমে আপনার এলাকা সমমনা বন্ধুদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের সঙ্গে নিয়মিত মিট-আপ আয়োজন করা।

# পুনরাবৃত্তিমূলক স্ট্রেস ইনজুরি

ফ্রিল্যান্সাররা পুনরাবৃত্তিমূলক স্ট্রেস ইনজুরিতে (RSI) ভুগতে পারেন, এক্ষেত্রে কারপাল টানেল সিনড্রোম (Carpal tunnel syndrome)-সমস্যায় পড়ার যথেষ্ঠ সম্ভাবনা রয়েছে। পুনরাবৃত্তিমূলক স্ট্রেস ইনজুরিতে আক্রান্ত ব্যক্তি প্রচুর ব্যথা অনুভব করেন। এতে আপনার দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করার সক্ষমতা হৃাস হয়।

দরকার মুক্তি!

এধরণের ইনজুরি থেকে বাঁচতে দরকার মুক্তি, কাজ থেকে নিয়মিত বিরতি।

# ভিটামিন ডি-র অভাব

আগেই উল্লেখ করেছি যে ফ্রিল্যান্সাররা বেশিরভাগ সময়ই বাসায় থাকেন। আপনি কি এটা জানেন, এ কারণে তাঁরা ভিটামিন ডি-র অভাবে পড়বেন।

কিভাবে?

আপনি যদি প্রয়োজন মত দুধ না খান এবং রোদে খুব একটা না যান তাহলে আপনি ভিটামিন ডি সংকটে ভুগবেন সেটি নিশ্চিত! আপনাদের একটি মজার সমীক্ষার কথা বলি, আরব দেশীয় মহিলারা শেষ বয়সে নানা রকম হাড়ের সমস্যায় ভোগেন। কারণ খুঁজে দেখা গেছে, তাদের শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব আছে। শতকরা ৬০ ভাগ মহিলারই এই অবস্থা। এমন রৌদ্রঝলসিত মরুর দেশে ভিটামিন ডি-এর অভাব? সেটি কিভাবে? কারণ আর কিছুই নয়, অতিরিক্ত পর্দাপুশিদার কারণে তাদের গায়ে রোদের কিরণ ঠিকভাবে পড়ে না।

আমাদের দেশের অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সাররা সারাক্ষণ ঘরে থাকার কারণে রোদ্রের মাঝে একেবারেই যান না। আর এ কারণেই আপনাকে ভিটামিন ডি সংকটে পড়তে হতে পারে।

এটা কোন ব্যাপার হলো?

আসলেই, এ সমস্যাটির সমাধান করা খুব কঠিন কিছু নয়। আপনাকে পরিমিত সময় রোদ্রের মধ্যে থাকতে হবে, সেজন্য বিকেলে ঘুরতে বের হতে পারেন ।

# মুটিয়ে যাওয়া

এটি অনেকটা কমন সমস্যা ফ্রিল্যান্সারদের জন্য। ফ্রিল্যান্সাররা প্রচুর খাওয়া দাওয়া করে থাকেন। অবশ্য ফ্রিজের মাত্র কয়েক ফুটের মধ্যে বসে অফিস করলে কে ই বা না খেয়ে থাকতে পারবে, বলুন?
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, এই অতিরিক্ত খাওয়া কিংবা ডায়েট না করা আপনার স্বাস্থ্যগত সমস্যা বাড়াবে।

সমাধান?

হুমমম… খাওয়া দাওয়া কমিয়ে দিতে হবে বস! আর কত? আর সেটি না পারলে শারিরীক পরিশ্রম বাড়িয়ে দেয়া খুবই জরুরী!

সতর্কবার্তা

আমাদের টিমে কোন ডাক্তার নেই। এই আর্টিকেলটি লেখার জন্য সরাসরি ডাক্তারের কাছ থেকে কোন সহযোগিতাও নেয়া হয়নি। আমরা ইন্টারনেটের সহায়তায় এবং নিজেদের বিভিন্ন অভিজ্ঞতা থেকে আর্টিকেলটি সাজিয়েছি।

আমরা বিশ্বাস করি সফল ফ্রিল্যান্সার ভাইয়েরাও নিজেদের স্বাস্থ্য নিয়ে বেশ সচেতন এবং নিজের স্বাস্থ্যগত সমস্যাগুলোকে রুখে দিতে বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করেন। আমরা আপনাদের এই পদ্ধতিগুলো শুনতে চাই। অন্যরা আপনাদের মন্তব্য শুনে অনুপ্রাণিত হবে।


 আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন। আমি অনেকদিন পর আবার ফিরে এসেছি আপনাদের কাছে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আমাদের মাঝে অনেকেই মুক্ত সফটওয়্যার এর সাথে পরিচিত। আবার অনেকেই পরিচিত নন। তো যারা অপরিচিত তাদের একটু পরিচয় করিয়ে দেই। মুক্ত সফটওয়্যার হল বিনামুল্যের কিছু সফটওয়্যার যেগুলোর সোর্সকোড সবার জন্য উন্মুক্ত। আমরা বিনামূল্যে এই সফটওয়্যার গুলো ব্যাবহার করতে পারি এবং চাইলে ডেভলপ করতে পারি। আমাদের খুব পরিচিত কিছু মুক্ত সফটওয়্যার হল Mozilla Firefox, VLC Media Player, 7Zip ইত্যাদি।
আমরা প্রতিদিন অনেক কাজেই নানা সফটওয়্যার ব্যবহার করি। এগুলোর মাঝে অনেক সফটওয়্যার থাকে পেইড যেগুলর ক্র্যাক করা কপি আমরা বিভিন্ন টরেন্ট সাইট থেকে পেয়ে থাকি। কোন সমস্যা ছাড়া এগুলো ব্যবহার করা গেলেও বেআইনি, পাইরেটেড সফটওয়্যার এর অনেক সমস্যাও আছে। সেগুল নিয়ে কথা বলার সময় নেই আজ। আমি আজ নিয়ে এসেছি কিছু অসাধারণ মুক্ত সফটওয়্যার।

কিছু অত্যন্ত কাজের মুক্ত সফটওয়্যার Some Free websites and softwere news without any money $


ClamWin Antivirus - এটি একটি মুক্ত এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার। এটি তৈরী করা হয়েছে বিখ্যাত Clam এন্টিভাইরাস ইঞ্জিন এর উপরে। আমরা অনেকেই Avast ব্যবহার করি। এভাস্ট এর সাথে তুলনায় Clam এ ফিচার কম আছে এটা সত্যি। তবে এই এন্টিভাইরাস যথেষ্ট ভাল। এটা অনেক হাল্কা, র‍্যাম, প্রসেসর এর উপরে বেশি চাপ পড়ে না। আমি নিজে এটি ব্যবহার করছি ৭ মাস থেকে। অনেক ভাল চলছে। ডেভ রা কিছুদিন পর পর ডেফিনিশন আপডেত রিলিজ করে। এই সফটওয়্যার সম্পর্কে আরও জানতে এবং ডাউনলোড করতে চলে যান তাদের ওয়েবসাইটে

Pidgin - এটি একটি চ্যাট/আই.এম সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যার দিয়ে পৃথিবীর প্রায় সব ওয়েবসাইট একাউন্টে চ্যাট করা যায়। এই একটা সফটওয়্যার থেকে একসাথে Facebook, Skype, Hotmail, Gmail, Hangouts, Whatsapp, Linkedin, Twitter, Jabber আরও অনেক ওয়েবসাইটের একাউন্টে চ্যাট করা যায়। সবথেকে মজার বিষয় হল সব একাউন্টের জন্য একটাই ফ্রেন্ডলিস্ট দেখানো হবে। অত্যন্ত কাজের এই সফটওয়্যার টি নামিয়ে নিন তাদের ওয়েবসাইট থেকে

Libre Office - আমরা সবাই অফিস বলতে একমাত্র ঐ মাইক্রোসফট অফিস কেই বুঝি। কিন্তু সেটা ছাড়াও অফিসি স্যুট আছে। যেমন Libre Office। বিনামুল্যের এই মুক্ত সফটওয়্যারটি অনেক ফিচার রিচ। এম.এস অফিস এর সব কাজ ই করা যায় কোন সমস্যা ছাড়াই। এম.এস অফিস এর থেকে ছোট আকারের এই অফিস স্যুট আপনার ভাল লাগবে বলবে আশা করি

Handbrake – হ্যান্ডব্রেক একটি ছোট ভিডিও এনকোডার সফটওয়্যার। এর মাধ্যমে ভিডিও কে একাধিক ফরম্যাটে কনভার্ট করা যায় এবং এডভান্সড ভিডিও এনকোডিং দিয়ে ভিডিওর মান একদম ঠিক রেখে আকার কমিয়ে আনা যায়। এছাড়াও একাধিক প্রোফাইলে ভিডিও কে কনভার্ট করা যায়। বিনামূল্যে নামিয়ে নিন

UltraDefrag - ফ্র্যাগমেন্ট দূর করে পিসি কে ফাস্ট রাখার জন্য ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টেশন অত্যন্ত জরুরি কাজ। খুব সহজে এবং কার্যকর ভাবে ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করার জন্য একটি অসাধারণ সফটওয়্যার হল আল্ট্রাদিফ্রাগ। ছোট্টো কিন্তু অত্যন্ত ক্ষমতাসম্পন্ন এই সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিস্ককে ডিফ্রাগমেন্ট করে ও MFT অপ্টিমাইজ করে পিসি কে রাখতে পারেন নতুনের মত ফাস্ট এবং রিস্পন্সিভ। নামিয়ে নিন বিনামূল্যে
ultradefrag.sourceforge.net/

Vuze - টোরেন্ট যারা ডাউনলোড করেন তারা অনেকেই হয়তো এই সফটওয়্যার চেনেন। অসাধারণ এই টরেন্ট ক্লাইন্ট দিয়ে খুব দ্রুতগতিতে টরেন্ট ডাউনলোড করা যায়। নামিয়ে নিন নিচের ওয়েবসাইট থেকে
www.vuze.com/

SMPlayer - VLC Media Player এর সাথে তো সবাই পরিচিত। এবার পরিচিত হই SMPlayer এর সাথে। VLC এর মত এই প্লেয়ার ও অনেক ফাইল ফরম্যাট সাপোর্ট করে। তার পাশাপাশি এটি YouTube থেকে ভিডিও প্লে করতে এবং ডাউনলোড করতেও সক্ষম

GIMP – ফটোশপ এর ছোট ভাই হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে একে। অসাধারণ এই মুক্ত সফটওয়্যারটি তে ফটোশপ এর প্ত্রায় সব ফিচার রয়েছে। অসাধারণ সহজলভ্য সব প্লাগইন ব্যবহার করে অনেক জটিল জটিল ফটো এডিটিং করা সম্ভব গিম্প এর মাধ্যমে। ফটোশপ এর বিকল্প হিসেবে নির্দ্বিধায় ব্যবহার করা যায় এটি

7zip - আমরা ওয়েবে ফাইল আপলোড করার আগে নানা কারণে ফাইল কে কম্প্রেস করি। কম্প্রেশন এর জন্য সবাই WinRAR বা Winzip এর উপর নির্ভর করে থাকে। কিন্তু অত্যন্ত উচ্চ মাত্রার কম্প্রেশন এর জন্য 7zip এর তুলনা নেই। 4gb কে খুব সহজেই 7zip দিয়ে 200mb করে ফেলা সম্ভব

Avidmeux - অসাধারণ একটি লিনিয়ার ভিডিও এডিটর হল Avidemux। খুব কম সময়ে ভিডিও কাটাকাটি, সাবটাইটেল যোগ করা ইত্যাদি কাজের জন্য এভিডমাক্স আনবিটেবল। ভিডিও এবং অডিও কোডেক কপি করে বলে খুব কম সহজেই ভিডিও/অডিও রেন্ডার করা যায় এখানে। ভিডিও থেকে শুধুমাত্র অডিও কে আলাদা করে সেভ করাও সম্ভব

Bleachbit - পিসি থেকে অপ্রয়োজনীয় ফাইল রিমুভ করে পিসে কে পরিষ্কার রাখার জন্য এক অসাধারণ সফটওয়্যার এই ব্লিচবিট। এটা দিয়ে পিসির সকল প্রকার অপ্রয়োজনীয় ফাইল রিমুভ করা যায় খুব সহজে এবং নিরাপদে। CCleaner এর বিকল্প হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। CCleaner হল শেয়ারওয়ার আর BleachBit ফ্রিওয়ার

XDM এবং FDM- ইন্টারনেট ডাউনলোডার হিসেবে IDM কে সবাই এক নামে চেনে। কিন্তু IDM একটি পেইড সফটওয়্যার। এছাড়া IDM এ আমি বেশ কয়েকবার ফাইল করাপশন এর মুখোমুখি হয়েছি যা অত্যন্ত বিরক্তিকর। তাই IDM এর বিকল্প নিয়ে এসেছি XDM বা Xtreme Download Manager। এটি অত্যন্ত হাল্কা কিন্তু ক্ষমতাসম্পন্ন ডাউনলোডার। জাভা নির্ভর এই সফটওয়্যার পনাকে দিতে পারে অনেক দ্রুত গতির ডাউনলোড। আরও একতি মুক্ত ডাউনলোডার হল FDM বা Free Download Manager। IDM এর প্রায় সব ফিচার আছে এতে তার পাশাপাশি আছে বিল্টিন টরেন্ট ডাউনলোড সাপোর্ট। দুটো সফটওয়্যারকেই আপনি ব্যবহার করতে পারেন IDM এর বিকল্প হিসেবে

GParted – অসাধারন একটি পারটিশনিং ইউটিলিটি এই জিপারটেড। এটি উইন্ডোজ, লিনাক্স এবং ম্যাক সবধরনের পারটিশন ফরম্যাট সাপোর্ট করে। খুব সহজে এর সাহায্যে হার্ডডিস্ক কে পারটিশন করার জন্য এক্ষুনি ডাউনলোড করে নিন

কিছু সফটওয়্যার এর জন্য জাভা রানটাইম এনভাইরনমেন্ট লাগে। নামিয়ে নিন এখান থেকে – http://www.oracle.com/technetwork/java/javase/downloads/jre7-downloads-1880261.html



Bangla Font Problem ! Solve it now by our tips

ফন্টে সমস্যা? | Font

DOWNLOAD BANGLA FONTS : Siyam Rupali ; Solaiman Lipi








 


কম্পিউটারকে দ্রুত গতির করার কিছু কিলার টিপস


আমরা সবাই কম বেশি পিসি ব্যাবহার করি। আর এই পিসির মাধ্যমে অনেক কাজ করা হয়। অনেক সময় দেখা যায় কাজ করতে করতে কম্পিউটার ধির গতির হয়ে যায়। এতে আমাদের অনেক সময় তো নষ্ট হয়ই সাথে সাথে মাথার মেজাজ ও যায় চড়কে।
অনেকে আবার এই সমস্যা থেকে সমাধান পেতে অনেক ধরনের Utilities Software ব্যাবহার করে থাকে। কিন্তু এইসব Utilities Software ফুল Verson করে ব্যাবহার করতে হ্য়,এর জন্য অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়।
আজ আমি আপনাদের কে দেখাবো কিভাবে খুব সহজেই কিছু টিপসের মাধ্যমে আপনার কম্পুকে রাখতে পারবেন সতেজ এবং গতিশিল
  • Ctrl+Alt+Delete চেপে Task Manager খুলুন,তারপর Processes-এ ক্লিক করলে অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন।
  • আর যদি ২নম্বর কাজটা করতে গিয়ে ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
  • কম্পিউটারের র‌্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়।
  • ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান।এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।
  • তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র‌্যামের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র‌্যামের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
  • কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Add/Remove-এ ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন। তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful meassage আসলে Finish-এ ক্লিক করুন।
  • কিছুক্ষন পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন।এতে র‌্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
  • GO “ run “ – prefetch লিখে এন্টার করুন।( একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
    GO “ run “ – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
    GO “ run “ – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
    GO “ run “ – recent লিখে এন্টার করুন। এখন রিসেন্ট ফাইল গুলো ডিলিট করুন


                           পেনড্রাইভ থেকে সহজেই কম্পিউটার সেটআপ



সাম্প্রতিক সময়ে কম্পিউটারের আকার ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর হচ্ছে। ল্যাপটপ বা নোটবুক থেকে হাল আমলে এসেছে নেটবুক নামে আরো ক্ষুদ্র সংস্করণ। এসব কম্পিউটার বহনে যেমন সুবিধা তেমনি ব্যবহার করতেও আরাম।


তবে এসব ডিভাইসের সমস্যা হচ্ছে এগুলোতে সাধারণত অপটিক্যাল ড্রাইভ অর্থাৎ ডিভিডি রম থাকে না। যে কারণে অপারেটিং সিস্টেম (ওএস) সেটা আপ দেয়ার সময় বেশ ঝামেলা পোহাতে হয়। তবে এই ঝামেলাটি থেকে আপনি সহজেই মুক্তি পেতে পারেন। পেনড্রাইভ দিয়েই খুব সহজে যে কোনো ডিভাইসে উইন্ডোজ এক্সপি থেকে শুরু করে ৭ এবং ৮ এর মতো ওসগুলো সেট আপ দিতে পারবেন। এছাড়া আরো যেসব ওস সেটা আপ দেয়া যাবে সেগুলোর পূর্ণাঙ্গ তালিকা নিচে দেয়া রয়েছে। এর প্রথমেই পেনড্রাইভকে বুটেবল করতে হবে।


যেভাবে বুটেবল করবেন
উইন্ডোজ এক্সপির জন্য চার এবং উইন্ডোজ ৭ ও ৮ এর জন্য কমপক্ষে আট গিগাবাইটের পেনড্রাইভ লাগবে। যে অপারেটিং সিস্টেমটি সেটা আপ দেবেন তার আইএসও ফাইলও লাগবে। অপারেটিং সিস্টেমের ডিভিডি ও সিডি ছাড়াও নেট থেকেও আইএসও ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারেন।


সব কিছু রেডি হয়ে গেলে রুফাস নামের এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। মাত্র ৬১৫ কিলোবাইটের এই সফটওয়্যারটি আপনার পেনড্রাইভকে বুটেবল করবে। এবার মূল কাজে আসা যাক। বেশ কয়েকটি ধাপে পেনড্রাইভকে বুটেবল করার পর সেই পেনড্রাইভ থেকেই আপনার পিসিতে উইন্ডোজ সেটাপ দিতে পারবেন।


১) প্রথমেই রুফাস চালু করুন। তারপর সব উপরে ডিভাইসের জায়গায় আপনার পেনড্রাইভ সিলেক্ট করুন।


২) রুফাসে ডিভাইস অপশনের পরই ‘Partition Scheme and target system type’ নামে একটি অপশন পাবেন। এখানে কোনো পরিবর্তন করার দরকার নেই।


৩) তৃতীয় অপশনে এসে আপনাকে ফাইল সিস্টেম সিলেক্ট করতে হবে। রুফাসে ডিফল্ট হিসেবে Fat ৩২ দেয়া থাকবে। এক্ষেত্রে আপনাকে তা NTFS করে নিতে হবে।


1 {focus_keyword} পেনড্রাইভ থেকে সহজেই কম্পিউটার সেটআপ 197


৪) Cluster Size যা আছে সেটাই রেখে দিতে হবে। এর পরেই রয়েছে বুটেবল পেনড্রাইভের নাম রাখার অপশন। ইচ্ছামত একটি নাম দিয়ে দিন।


৫) ফরমেট অপশনের প্রথম ধাপটি আনচেক রেখে দিয়ে কুইক ফরমেট সিলেক্ট করতে হবে।


৬) এবার Create a bootable disk using  চেক করে। ডানপাশে আইএসও ইমেজ সিলেক্ট করতে হবে।


৭) এরপর নিচের Creat extend label and icon files সিলেক্ট করতে হবে।


৮) উপরের ধাপগুলো ঠিক মতো অনুসরণ করা শেষ হলে এবার স্টার্ট বাটনে ক্লিক করলে বুটেবল পেনড্রাইভ তৈরি শুরু হবে।


যেভাবে সেটা আপ দেবেন
পেনড্রাইভ বুটেবল করা শেষ হলে সেটা আপ দেয়ার জন্য প্রথমে কম্পিউটার রিস্টার্ট দিতে হবে। এরপর বুট অপশনে ঢুকে প্রাইমারি বুট হিসেবে ইউএসবি ডিভাইস সিলেক্ট করতে হবে। এরপর বাকি কাজ আগের ওস সেটা আপের মতই।


যেসব ওস সেটা আপ দিতে পারবেন এ পদ্ধতিতে:
Arch Linux, Archbang, BartPE/pebuilder, CentOS, Damn Small Linux, Fedora, FreeDOS, Gentoo, GParted, gNewSense, Hiren’s Boot CD, noppix, KolibriOS, Kubuntu , Linux Mint, OpenSUSE , ReactOS, rEFInd, Slackware, Tails, Trinity Rescue Kit, Ubuntu, Ultimate Boot CD, Windows XP (SP2, SP3), Windows Server 2003 R2, Windows Vista, Windows 7, Windows 8, Windows 8.1


SOME ANDROID APPS USES
স্মার্টফোনটিকে শুধু কথা বলার যন্ত্র না বানিয়ে রেখে একে অতিপ্রয়োজনীয় একটি বস্তুতে পরিণত করুন। এখানে ১৭টি অ্যাপের কথা বলা হলো যার সম্ভার আপনার মোবাইলটিকে নিত্য জীবনের এক অপরিহার্য অংশ করে দেবে।
১. হোটেল টুনাইট : বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে হোটেলগুলোকে ভাগ করা হয়েছে। দিনের একেবারে শেষ মুহূর্তে খালি কক্ষের তথ্য আপডেট করা থাকবে এখানে। তাই ঘুরে ঘুরে হোটেলে ঢুঁ মারতে হবে না।
২. সানরাইজ ক্যালেন্ডার : গতানুগতিক ক্যালেন্ডার থেকে বেরিয়ে এসে সানরাইজ ক্যালেন্ডার নিতে পারেন। যাবতীয় ব্যবহার তো রয়েছেই, সেই সঙ্গে গুগল বা ফেসবুকের ক্যালেন্ডারকে সমন্বয় করবে অ্যাপটি। অ্যাপল ও অ্যান্ড্রয়েডে পাবেন এটি।
৩. এভারনোট : ব্যস্ত দিনের যাবতীয় নোটগুলোকে আপনার প্রয়োজনীয় বিভিন্ন স্থানে পাঠিয়ে দেবে অ্যাপটি। ভিজিটিং কার্ডও স্ক্যান করে সেভ করে রাখা যাবে এর মাধ্যমে।
৪. পিসি ডেপট : ডিপার্টমেন্টাল স্টোরগুলোতে লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে লাভ কী? এই অ্যাপের মাধ্যমে নিজের প্রয়োজনীয় যেকোনো কিছুর বিষয়ে পরামর্শ নিতে পারবেন।
৫. ১২০ স্পোর্টস : ক্রীড়া দুনিয়ার যাবতীয় গসিপ এবং লাইভ খেলার স্কোর দেখাবে অ্যাপটি। একে ইএসপিএন-এর পরিবারের কেউ বলেই মনে হবে আপনার।
৬. গ্রিলটাইম : মজার গ্রিল বাসায় করতে সঠিকভাবে গ্রিলের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে অ্যাপটি।
৭. টেবিল ম্যানারস ফ্রম উইলিয়াম হ্যানসন : বস বা অন্য যে কেউ রেস্টুরেন্টে ডিনারের দাওয়াত করে বসলেন। সেখানে গিয়ে কীভাবে ভদ্রোচিতভাবে খাবেন তার কাঁটা চামচ ও চাকুর ব্যবহারসহ শিখিয়ে দেবে অ্যাপটি।
৮. ফাস্টার প্রো : এটি একটি ই-বুক রিডার যা আপনার পড়ার দক্ষতা বাড়িয়ে দেবে। আবার একঘেয়ে কিছু পড়ার সময় অ্যাপটি দ্রুত পড়তে সহায়তা করবে।
৯. মেইলট্র্যাকার : অ্যাপটি যদিও অন্যকে আপনার মেইলের জবাব দিতে বাধ্য করতে পারবে না, তবুও অন্য কেউ আপনার মেইলটি পড়লে তা নোটিফাই করবে।
১০. ওয়েস্টার : সফল ব্যবসা প্রতিষ্ঠার ইতিহাসসহ হেমিংওয়ের ক্ল্যাসিক সব বই পাবেন এখানে।
১১. সিরকা : গুরুত্বপূর্ণ সব ঘটনা ও তার বিশ্লেষণ দেখতে পারবেন পাঁচ পাতার এই অ্যাপের মাধ্যমে। মোবাইলে এটি পড়তে দারুণ সুবিধাজনক।
১২. ডিসটিলার : যেকোনো সময় পছন্দের হুইস্কি সম্পর্কে মতামত দিতে বা জেনে নিতে এই অ্যাপটি বানানো হয়েছে।
১৩. ককটেইলস মেড ইজি : বাড়িতে মেহমান এলে তাদের দারুণ সব ককটেইল বানিয়ে খাওয়াতে শেখাবে এই অ্যাপটি।
১৪. পকেট : কাজের সময় দারুণ একটি আর্টিকেল চোখে পড়ে গেলো। কী করা যায়? এটি অ্যাপের মাধ্যমে তা সেভ করে ফেলুন এবং পরে সময়মতো দেখুন।
১৫. আরবারড্যাডি : এর মাধ্যমে জানা যায় ককটেল বার নাকি আন্ডারগ্রাউন্ড কোনো ক্লাবে জম্পেশ অনুষ্ঠান হতে চলেছে। অ্যাপটি নিউ ইয়র্ক, সান ফ্রান্সিসকো, আটলান্টা, বোস্টন এবং লাস ভেগাসের জন্য প্রযোজ্য।
১৬. থার্স্টি : এই অ্যাপের মাধ্যমে বোতলজাত যেকোনো পণ্য অর্ডার দিলে বাড়ির দোরগোড়ায় দিয়ে যাবে। ইউএসএ-তে অ্যাপটি সার্ভিস দিচ্ছে।
১৭. দ্য জেন্টলম্যানস গাইড টু লাইফ : নামেই এর পরিচয়। কোন অনুষ্ঠানে কোন পোশাকটি পরে যাবেন এবং তার যত্ন কীভাবে নেবেন?

0 comments:

Post a Comment