Welcome to our website

১০ টি জাদুকরী ফিচার অ্যাপল iOS 8 এর !


url_5dd
আপনি যদি এখনো একটি আইফোন ৬ কিনে নিতে না পারেন এবং আপনার পুরনো আইফোনটি যদি ৪এস বা পরের মডেলের হয়। তবে আপনি আইফোন সিক্স এর কিছুটা স্বাদ নিতে পারেন অ্যাপলের নতুন মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম iOS 8 ডাউনলোড করে আর পেতে পারেন দারুন সব ফিচারের অভিজ্ঞতা। জেনে নিতে পারেন iOS 8 এর কিছু চমৎকার ফিচার সম্পর্কে। 
১।  দ্রুত টেক্সট করতে পারবেন:
ZPlktH3
আপনার আর টেক্সটে সাড়া দিতে গিয়ে অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশন ছেড়ে চলে যেতে হবে না। IOS8 এ মেসেজ আসলে ফোনের স্ক্রিনে একটি নোটিফিকেশন আসবে। আপনি চাইলে ক্লিক করে সরাসরি মেসেজ অপশনে গিয়ে মেসেজে চলে যেতে পারবেন আবার চাইলে পরেও সাড়া দিতে পারেন। 
2। কন্টাক্ট খুঁজে পাওয়া এখন আরো সহজ:
YGpBxWG
শেকলে বাঁধা প্রসেথিউস
হোম বাটনে ডাবল ট্যাপ করলে দেখতে পারবেন সাম্প্রতিক উইন্ডোজগুলো, এবং এর উপরেই সার্কেলের সারিতে সাম্প্রতিক কন্টাক্টগুলোও দেখতে পাবেন। এখান থেকে কন্টাক্ট দ্রুত বেছে নিতে পারবেন কল করতে কিংবা মেসেজ পাঠাতে।
3। আরো ছবি পাঠাতে পারবেন:
XVDzEIw
আপনি এখন দ্রুত শেয়ার করতে পারবেন আরো বেশি পরিমাণের ছবি। আর এর জন্য আপনাকে মেসেজ উইন্ডো ছেড়ে ফটোস্ট্রিমে যাওয়ারও দরকার নেই। মেসেজ অপশনেই দেখবেন একটা ক্যামেরা আইকন আছে। সেটাতে ট্যাপ করলে সাম্প্রতিক ২০ টি ছবি দেখাবে। সেখান থেকে আপনি আপনার পছন্দেরটি বেছে নিতে পারবেন।
4. তাৎক্ষনিক ভাবে ছবি ও ভিডিও পাঠাতে পারবেন:
GkLBez8
ক্যামেরা আইকনে চেপে ধরে রাখুন, একটা নতুন রেডিয়াল হুইল দেখতে পাবেন। এর মাধ্যমে আপনি ফটোস্ট্রিমে গিয়ে ফটো সিলেক্ট করা ছাড়াই তাৎক্ষনিক ভাবে ছবি ও ভিডিও পাঠাতে পারবেন।
৫। লোকেশন শেয়ার করতে পারবেন:
efN86fn
আগে গুগল ম্যাপস এ্যাপ ব্যবহার করে আপনার লোকেশন শেয়ার করতে হতো। কিন্তু এটি এখন আরো দ্রুত ও সহজে করতে পারবেন। iMessage থ্রেডের “Details” এ যান তারপর “Send My Current Location” ট্যাপ করুন। আপনি কোথায় আছেন তার ম্যাপ চলে যাবে।

৬।  আই মেসেজ থ্রেড মিউট করে রাখতে পারবেন:

iMessage থ্রেডের “Details” এ “Do Not Disturb” অপশনটি দেখেছেন নিশ্চয়ই। আপনি চাইলে কোন কনভার্সেশন মিউট করে রাখতে পারবেন। তারপর আবার চালুও করতে পারবেন।

৭।  ইমেইলের রিপ্লাই করা সহজ:

O3ifBay
এ্যাপল শেষ পর্যন্ত তাদের ইমেইল এ্যাপ আপডেট করেছে। “swipe to delete” ফিচার যোগ করে আর সহজ করেছে ইমেইল ড্রাফট ও রিপ্লাই করা।
৮।  এ্যাপস শেয়ার করতে পারবেন:
0Hlvht0
আপনি একটি এ্যাপ কিনলে আপনার পরিবারের অন্যরাও সেটা ব্যবহার করতে পারবেন। Settings > iCloud > Set Up Family Sharing। পরিবারের ৬ জন সদস্যের সাথে আপনি শেয়ার করতে পারবেন। এক্ষেত্রে মাস্টার একাউন্টের সাথে পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের ক্রেডিটকার্ডের তথ্য এক থাকতে হবে। বন্ধুদের জন্য খুব একটা সুবিধার না হলেও পরিবারের সদস্যদের জন্য পারফেক্ট।
৯। ছবি এডিট আরো ভালো হবে:
DrYUwn5
ছবি এডিটিং-এর সুবিধা আরো বাড়লো। এখন আর ফিল্টার আর ব্রাইটনেসের মাঝেই সীমাবদ্ধ নয় এডিটিং বিষয়টা। Edit এ ক্লিক করে নিচের শেষ টুলটা সিলেক্ট করে পাল্টে নিন এক্সপোজার, ব্রাইটনেস, কন্ট্রাস্ট এবং কম্পোজিশন। 
১০।  ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে পারবেন
uJyrc09
আইফোন এর ব্যাটারি কমশক্তি সম্পন্ন এমন অভিযোগ আইফোনের সবচেয়ে বড় অপূর্ণতা। তবে iOS8 এ আপনি দেখতে পারবেন কোন এ্যাপটি আপনার ব্যাটারি বেশি ব্যবহার করছে। এটা দেখতে Settings > General > Usage অপশনে যান। 

নতুন ওয়েবসাইট বানাবেন? ডোমেইন এবং ওয়েব হোস্টিং কেনার আগে কি জানা প্রয়োজন ?

কি চিন্তা করে ও কি ভাবে ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করবেন?

 Bubblewsডোমেইন রেজিষ্ট্রেশনের ক্ষেত্রে প্রথমেই মনে রাখবেন আপনার প্রতিষ্ঠানের সাথে সঙ্গতিপুর্ণ নাম ব্যবহার করাই উচিৎ। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে আপনার পছন্দের ডোমেইন টি আগেই অন্য কেউ কিনে ফেলেছেন। এক্ষেত্রে আপনার পছন্দের ডোমেইন এর নামের আগে বা পরে ছোট করে কিছু জোগ করে দিলেই দেখবেন, আপনি আপনার ডোমেইন টি রেজিস্ট্রেশন করতে পারছেন। সহজে মনে রাখা যায় এমন কিছু জোগ করলে
ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। অনলাইন এ আপনি অনেক ওয়েবসাইট পাবেন যেখানে আপনি আপনার ডোমেইন রেজিঃ করতে পারবেন। পেপাল, মাস্টার কার্ড এর সমস্যা না থাকলে গো ডেডি বা নেম চিপ থেকে নিশ্চিন্তে আপনার ডোমেইন রেজিঃ করতে পারেন। এ সুবিধা যদি না থাকে তবে আপনাকে দেশি কোন কোম্পানির থেকে ডোমেইন কিনতে হবে। কিন্তু সাবধান! কারণগো ডেডি বা নেম চিপ যেমন আপনাকে ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল দিবে, দেশের বেশির ভাগ আজে বাজে হোস্টিং প্রতিষ্ঠানই আপনাকে আপনার ডোমেইন এর কন্ট্রোল প্যানেল দিতে চাইবে না। তারা নানা তাল-বাহানা করে। অনেকেই বলেন যে ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল দরকারী নয়। কিন্তু কথাটা পুরোপুরি মিথ্যা বা ভূল। কারণ আপনি যদি ডোমেইন ট্রান্সফার করতে চান, বা নতুন হোস্টিংএ যেতে চান, তাহলে আপনার ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল থাকতেই হবে। আর কোম্পানিগুলো যদি আপনাকে ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল না দেয়, তাহলে আপনি এক কথায় তাদের হাতে বন্দি। দেশে হাতে গোনা কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এই সেবাটি দেয়। মনে রাখবেন, ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল এবং হোস্টিং কন্ট্রোল প্যানেল পুরাই আলাদা জিনিস। বেশির ভাগ বাংলাদেশি হোস্টিং কোম্পানি সাধারণত হোস্টিং কন্ট্রোল প্যানেল দেয়, ডোমেইনেরটা দেয় না।

হোস্টিং কেমন হওয়া উচিত?

হোস্টিং নির্বাচন করা কিছুটা কঠিন বিষয়। আপনার ওয়েবসাইট এর চাহিদা মত আপনাকে শেয়ারড, ভিপিএস কিম্বা ডেডিকেটেড হোস্টিং প্যাকেজ বেছে নিতে হবে। এই ব্যাপার টা সম্পূর্ণ আপনার ও আপনার ওয়েবসাইট এর উপর নির্ভর করে। ছোট খাটো ওয়েবসাইট এর জন্য শেয়ারড হোস্টিং ভালো। অনেক ভিজিটর আছে এমন ওয়েবসাইট চালাতে হলে ভিপিএস লাগবে। আপনার ওয়েবসাইট এর সাইজ এর উপর নির্ভর করে হোস্টিং এর ডিস্ক স্পেস বাছাই করুন। আজকাল সস্তায় ১ জিবি হোস্টিং পাওয়া যায়। তবে আমি মনে করি ৫০০ মেগা বাইট ছোট ওয়েবসাইট এর জন্য যথেষ্ট। ইমেইল , ব্যান্ড উইথ, এফ টি পি, ডাটাবেস ফিচার গুলো বুঝে শুনে বাছাই করুন। মনে রাখবেন আন লিমিটেড ব্যান্ড উইথ ফিচার যুক্ত হোস্টিং প্যাকেজ ভালো। এতে কোনো মাসে হঠাত আপনার ওয়েবসাইট এ বেশি ভিজিটর এলে সমস্যা হবে না।

অপারেটিং সিস্টেম কি হলে আপনার ওয়েবসাইট এর জন্য ভালো হবে?

আপনি কোন সার্ভারে হোস্টিং কিনছেন সেটা আপনার হোস্টিং প্রোভাইডার এর কাছ থেকে জেনে নিন। সার্ভার সাধারণত উইন্ডোজ বা লিন্যাক্স হয়ে থাকে। বেশির ভাগ শেয়ারড হোস্টিং অপারেটিং সিস্টেম লিন্যাক্সে থাকে।

সাবডোমেইন আপনার দরকার আছে কি?

সাবডোমেইন কতটি করে পাচ্ছেন এটিও একটি গুরুত্ব পূর্ণ বিষয়। একই ওয়েবসাইট এর ভেতর আপনি সাব ডোমেইন এর মাধ্যমে ব্লগ, ফোরাম ও বিভিন্ন রকম সার্ভিস দিয়ে আলাদা আলাদা ওয়েবসাইট খুতে পারেন। এই ক্ষেত্রে মূল ডোমেইন কিন্তু একটাই থাকবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে কমদামে হোস্টিং নিতে গেলে এইগুলা পাওয়াই যায় না। তবে নুন্যতম সাব ডোমেইন সুবিধা না থাকলে তাদের কাছ থেকে হোস্টিং না নেওয়া ভালো। দামি দামি হোস্টিং প্যাকেজ গূলোতে সব ফিচার গুলো পাওয়া যায়।

সার্ভার আপটাইম কি প্রয়োজনীয় কোনো বিষয়?

সবাই আপনাকে বলবে ৯৯.৯% আপটাইম!!! আপনার সাইট যত বেশি আপটাইমের হবে, তত ভাল। সার্ভার লোকেশন, সার্ভার পিসির স্পিড/কনফিগারেশন ইত্যাদিও গুরুত্বপূর্ণ। ৯৯.৯ % অফার আছে এমন হোস্টিং কোম্পানি থেকে হোস্টিং না নেওয়ায় ভালো। কারন তাদের সার্ভার মাসে ৪৩.২ মিনিট বন্ধ থাকবে। এই সময় কোনো ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইট এ ঢুকতে পারবে না। অপর দিকে, যেসব হোস্টিং কোম্পানি ৯৯.৯৯৯% আপ টাইম দেয়, তাদের সার্ভার মাসে মাত্র ২৫ সেকেন্ড বন্ধ থাকে।
তাহলে যেসব হোস্টিং প্রতিষ্ঠান ৯৯.৯৯৯% সার্ভার আপ টাইম দেয় তাদের থেকে হোস্টিং নেওয়া উচিত।
সাপোর্ট সিস্টেম সম্পর্কে জেনে নিনঃ
বিপদে পড়লে সার্ভার হোস্টিং সাপোর্ট ছাড়া আপনাকে কেউ বাচাতে পারবে না। তাই মেইল বা ফোন সাপোর্ট একটি গুরুত্ব পূর্ণ বিষয়। এটি মাথায় রাখতেই হবে।

ফ্রি-তে নিন Payoneer Master Card সাথে $25 ফ্রি !!!

আস্সালামু আলাইকুম,
আমরা যারা অনলাইনে ঘোরাঘুরি করি তারা কম বেশি Payoneer Master Card  কার্ডের কথা শুনেছি। আর যারা একেবারেই নতুন তারা আজ আমার এই পোস্ট থেকে জানতে পারবেন Payoneer Master Card সম্পর্কে। তাহলে চলুন…

Payoneer Master Card কি:

Payoneer Master Card হলো একটি অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম, যার মাধ্যমে আপনি কেনাকাটা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরণের বিল পরিশোধ করতে পারবেন। এটা একধরণের  ইউ এস পেমেন্ট সার্ভিস। যা ব্যাংক অব আমেরিকা ইস্যু করে থাকে। তবে এর জন্য আপনাকে কোন ব্যাংক একাউন্ট খুলতে হবে না। আরেক কথা, Payoneer Master Card হলো ডেবিট কার্ড বা প্রিপেইড কার্ড। অর্থাৎ আপনাকে ডলার লোড করে ব্যবহার করতে হবে। আর এই লোড করতে পারেন আপনার ফ্রিল্যান্সিং সাইট , অাউটসোর্সিং সাইট এর ইনকাম থেকে অথবা সরাসরি নগদ অর্থ দিয়ে।

কি কি করা যায় Payoneer Master Card দিয়ে:

  • আপনার ফ্রিল্যান্সিং সাইট যেমন, ওডেস্ক, ইল্যান্স, ভিওয়ার্কার ইত্যাদি সাইট থেকে সরাসরি অর্থ উত্তোলন করা যায়।
  • আপনার আউটসোর্সিং সাইট যেমন, ক্লিকসিওর এর পেমেন্ট পেতে পারেন।
  • আপনি ইচ্ছা করলে গোড্যাডি, নেমচিপ সহ আরো অনেক সাইট থেকে ডোমেইন ক্রয় করতে পারেন।
  • ২০০ টি দেশেরে ৭০ টির মত কারেন্সি সাপোর্ট করে বিধায় আপনি বিশ্বের যেকোন এটিএম বুথ থেকে পেমেন্ট পেতে পারেন।
  • বিশ্বে কয়েক হাজার কোম্পানির পেমেন্ট নিতে পারেন এটি দিয়ে।
  • বিভিন্ন ইকমার্স সাইট থেকে কেনাকাটা করতে পারেন।
  • পেপাল একাউন্ট আগে ভেরিফাইড করা যেত। বর্তমানে যাচ্ছে না। ট্রাই করে দেখতে পারেন।
  • এবং আরো অনেক সুবিধা…

কিভাবে Payoneer Master Card এর জন্য আবেদন করবেন:

Payoneer Master Card পেতে আপনাকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে আপনার সঠিক ঠিকানাসহ। সাথে লাগবে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা পাসপোর্টের হাই রেস্যুলেশনে করা স্ক্যান কপি। কিভাবে আবেদন করবেন তা নিম্নে দেয়া হলো-
প্রথমে Sign Up বাটনে ক্লিক করে প্রবেশ করুন। এটা আমার এফিলিটে বা রেফারেল লিংক। কারো রেফারেলে আবেদন করলে মোটামুটি সহজে এপ্রোভড হয়। তা না হলে সহজে এ্রপ্রোভড হয় না। আর তা ছাড়া আপনি যদি আমার রেফারেলে আবেদন করেন, তাহলে আপনি আমার সহযোগীতা পাবেন-কিভাবে আবেদন এপ্রোভড করানো যায়। এছাড়াও কারো রেফারেলে আবেদন করে কার্ড পেলে আপনি এবং আমি দুজনেই ২৫ ডলার করে পাবো শর্ত সাপেক্ষে। অন্যথায় আপনি যদি ডাইরেক্ট আবেদন করেন তাহলে সেক্ষেত্রে তা পাবেন না। যাই হোক, ক্লিক করার পর যে পেজ পাবেন সেখানেও Sign Up বাটনে ক্লিক করে আপনার আবেদন ফর্ম পাবেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক… নিচের বাটনে ক্লিক করুন।
নিচের মত একটি ফর্ম পাবেন। প্রথমে আপনার পারসোনাল ডিটেইলস দিতে হবে। এখানে আপনার নাম, ইমেইল ঠিকানা এবং জন্ম তারিখ দিতে হবে। এরপর নেক্সট বাটনে ক্লিক করুন

আপনার SEO কীওয়ার্ড কম্পিটিশন বের করুন মাত্র ৫ মিনিটে


আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে খুব সহজে একটা SEO কীওয়ার্ড এর কম্পিটিশন বের করা যায়। প্রথমে আপনাকে SEO Keyword Research [SKR]সফটওয়্যার টির সর্বশেষ ভার্সনটি ডাউনলোড করতে হবে। তারপর নিচের ছবির মত ওপেন করতে হবে।
তারপর Free Version এ ক্লিক করতে হবে।
এখন সফটওয়্যার টি প্রস্তত। এখন আপনি একটি কীওয়ার্ড নির্বাচন করুন। ধরুন আপনার নির্বাচিত কীওয়ার্ড হল Seo keyword research tools এখন নিচের ছবির মত কীওয়ার্ড টি বসিয়ে Deep Search এ ক্লিক করুন। একটু সময় অপেক্ষা করুন। সফটওয়্যার টির কাজ শেষ হলে আপনাকে নিচের ছবির মত মেসেজ বক্স এর মাধ্যমে জানাবে।
সম্পূর্ণ কাজ শেষ হলে আপনি নিচের ছবির মত SEO কীওয়ার্ড কম্পিটিশন এর একটা রিপোর্ট পাবেন। এভাবে আপনি খুব অল্প সময়ে SEO কীওয়ার্ড কম্পিটিশন বের করতে পারবেন।
সতর্কতা ঃ আপনাকে অবশ্যই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এর আপডেট ভার্সন ব্যবহার করতে হবে। আপডেট ভার্সন এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন।

পেনড্রাইভ থেকে সহজেই কম্পিউটার সেটআপ


সাম্প্রতিক সময়ে কম্পিউটারের আকার ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর হচ্ছে। ল্যাপটপ বা নোটবুক থেকে হাল আমলে এসেছে নেটবুক নামে আরো ক্ষুদ্র সংস্করণ। এসব কম্পিউটার বহনে যেমন সুবিধা তেমনি ব্যবহার করতেও আরাম।


তবে এসব ডিভাইসের সমস্যা হচ্ছে এগুলোতে সাধারণত অপটিক্যাল ড্রাইভ অর্থাৎ ডিভিডি রম থাকে না। যে কারণে অপারেটিং সিস্টেম (ওএস) সেটা আপ দেয়ার সময় বেশ ঝামেলা পোহাতে হয়। তবে এই ঝামেলাটি থেকে আপনি সহজেই মুক্তি পেতে পারেন। পেনড্রাইভ দিয়েই খুব সহজে যে কোনো ডিভাইসে উইন্ডোজ এক্সপি থেকে শুরু করে ৭ এবং ৮ এর মতো ওসগুলো সেট আপ দিতে পারবেন। এছাড়া আরো যেসব ওস সেটা আপ দেয়া যাবে সেগুলোর পূর্ণাঙ্গ তালিকা নিচে দেয়া রয়েছে। এর প্রথমেই পেনড্রাইভকে বুটেবল করতে হবে।


যেভাবে বুটেবল করবেন
উইন্ডোজ এক্সপির জন্য চার এবং উইন্ডোজ ৭ ও ৮ এর জন্য কমপক্ষে আট গিগাবাইটের পেনড্রাইভ লাগবে। যে অপারেটিং সিস্টেমটি সেটা আপ দেবেন তার আইএসও ফাইলও লাগবে। অপারেটিং সিস্টেমের ডিভিডি ও সিডি ছাড়াও নেট থেকেও আইএসও ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারেন।


সব কিছু রেডি হয়ে গেলে রুফাস নামের এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। মাত্র ৬১৫ কিলোবাইটের এই সফটওয়্যারটি আপনার পেনড্রাইভকে বুটেবল করবে। এবার মূল কাজে আসা যাক। বেশ কয়েকটি ধাপে পেনড্রাইভকে বুটেবল করার পর সেই পেনড্রাইভ থেকেই আপনার পিসিতে উইন্ডোজ সেটাপ দিতে পারবেন।


১) প্রথমেই রুফাস চালু করুন। তারপর সব উপরে ডিভাইসের জায়গায় আপনার পেনড্রাইভ সিলেক্ট করুন।


২) রুফাসে ডিভাইস অপশনের পরই ‘Partition Scheme and target system type’ নামে একটি অপশন পাবেন। এখানে কোনো পরিবর্তন করার দরকার নেই।


৩) তৃতীয় অপশনে এসে আপনাকে ফাইল সিস্টেম সিলেক্ট করতে হবে। রুফাসে ডিফল্ট হিসেবে Fat ৩২ দেয়া থাকবে। এক্ষেত্রে আপনাকে তা NTFS করে নিতে হবে।


1 {focus_keyword} পেনড্রাইভ থেকে সহজেই কম্পিউটার সেটআপ 197


৪) Cluster Size যা আছে সেটাই রেখে দিতে হবে। এর পরেই রয়েছে বুটেবল পেনড্রাইভের নাম রাখার অপশন। ইচ্ছামত একটি নাম দিয়ে দিন।


৫) ফরমেট অপশনের প্রথম ধাপটি আনচেক রেখে দিয়ে কুইক ফরমেট সিলেক্ট করতে হবে।


৬) এবার Create a bootable disk using  চেক করে। ডানপাশে আইএসও ইমেজ সিলেক্ট করতে হবে।


৭) এরপর নিচের Creat extend label and icon files সিলেক্ট করতে হবে।


৮) উপরের ধাপগুলো ঠিক মতো অনুসরণ করা শেষ হলে এবার স্টার্ট বাটনে ক্লিক করলে বুটেবল পেনড্রাইভ তৈরি শুরু হবে।


যেভাবে সেটা আপ দেবেন
পেনড্রাইভ বুটেবল করা শেষ হলে সেটা আপ দেয়ার জন্য প্রথমে কম্পিউটার রিস্টার্ট দিতে হবে। এরপর বুট অপশনে ঢুকে প্রাইমারি বুট হিসেবে ইউএসবি ডিভাইস সিলেক্ট করতে হবে। এরপর বাকি কাজ আগের ওস সেটা আপের মতই।


যেসব ওস সেটা আপ দিতে পারবেন এ পদ্ধতিতে:
Arch Linux, Archbang, BartPE/pebuilder, CentOS, Damn Small Linux, Fedora, FreeDOS, Gentoo, GParted, gNewSense, Hiren’s Boot CD, noppix, KolibriOS, Kubuntu , Linux Mint, OpenSUSE , ReactOS, rEFInd, Slackware, Tails, Trinity Rescue Kit, Ubuntu, Ultimate Boot CD, Windows XP (SP2, SP3), Windows Server 2003 R2, Windows Vista, Windows 7, Windows 8, Windows 8.1

আপনার জন্ম নিবন্ধন বা Birth Certificate অনলাইনে ভেরিফাই করে নিন


birth certificate BRIS LGD Bd
ইদানিং অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে টাকার বিনিময়ে অনেকেই ভুয়া জন্ম নিবন্ধন বা Birth Certificate প্রদান করে থাকেন,  ভুয়া জন্ম নিবন্ধন বা Birth Certificate নিয়ে সরকারি বেসরকারি কোন কাজে গেলে হয়তো আপনার বিভিন্ন বিপদ বা অপমানের সম্ভবনা থেকে যায়, তাই আজ আমি আপনাদের শিখাবো কিভাবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন বা Birth Certificate ভেরিফাই করে নিতে পারেন অথবা কিভাবে অনলাইনে জন্মনিবন্ধনের জন্য আবেদন করা যায়  জন্মনিবন্ধনের আবেদনপত্র ফরম সংগ্রহ করা যায় ।

অনলাইনে বার্থ সার্টিফিকেট ভেরিফাই করতে

তারপর নিচের মত পেইজ ওপেন হলে Birth Registration Number এর জায়গাতে আপনার বার্থ সার্টিফিকেট এর জন্ম নিবন্ধন নম্বর প্রবেশ করুন এবং Date Of Birth এর জায়গাতে আপনার জন্ম তারিখ প্রবেশ করুন এভাবে DATE-Month-Year
jonmo Nibondhon LGD Bd
এবার Verify বাটনে ক্লিক করুন , দেখুন মত নিচে আপনার সকল তথ্য দেখাচ্ছে
জন্ম নিবন্ধন
আর যদি নিচের ছবির মত Matching birth records not found এমন দেখায় তবে বুঝবেন ভুয়া জন্ম নিবন্ধন পেয়েছেন ।
no matche

অনলাইনে জন্মনিবন্ধনের জন্য আবেদন করা বা জন্ম নিবন্ধন এর আবেদনপত্র ফরম সংগ্রহ

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন এর আবেদন করতে , আবেদনপত্র ফরম সংগ্রহ  বা আপনার জমা দেয়া আবেদন কোন পর্যায়ে আছে জানতে এখানে ক্লিক করুন

জন্ম নিবন্ধন হলো জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ (২০০৪ সনের ২৯ নং আইন) এর আওতায় একজন মানুষের নাম, লিঙ্গ, জন্মের তারিখ ও স্থান, বাবা-মায়ের নাম, তাদের জাতীয়তা এবং স্থায়ী ঠিকানা নির্ধারিত নিবন্ধক কর্তৃক রেজিস্টারে লেখা বা কম্পিউটারে এন্ট্রি প্রদান এবং জন্ম সনদ প্রদান করা। জন্ম নিবন্ধন আইনে বলা হয়েছে, বয়স, জাতি-গোষ্ঠি, ধর্ম-কিংবা জাতীয়তা সকল নির্বিশেষে বাংলাদেশে জন্ম গ্রহণকারী প্রত্যেকটি মানুষের জন্য জন্ম নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। জন্ম নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষে জন্ম নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ নিবন্ধনকারীকে একটি সার্টিফিকেট প্রদান করেন। জন্ম নিবন্ধন আইনের বিধান অনুযায়ী এই বিধি লংঘনকারী নিবন্ধক বা ব্যক্তি অনধিক ৫০০ (পাঁচশত টাকা) অথবা অনধিক দুইমাস বিনাশ্রম কারাদন্ডে বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হতে পারেন।

Make your house wifi hotspot

আমরা তো বিভিন্ন জায়গাতে ফ্রি Wifi ব্যবহার করে থাকি , কেমন হবে এবার যদি আপনার নিজের বাসাটাকেই Wifi হটস্পট বানিয়ে ফেলা যায় ?
খুব ভাল হবে তাইনা ? আসুন দেখে নেই কিভাবে আপনি নিজেই Wifi হটস্পট আপনার এরিয়া কে বানিয়ে ফেলতে পারে পারেন ।
freewifi-logo
ধাপ  ০১ : “Start” বাটন এ ক্লিক করুন তারপর  “Control Panal” এ যান।
Network Status and Tasks এ ক্লিক করুন তারপর Network Connections এ ক্লিক করুন।   “Local Area Netowrk ” এ ডান ক্লিক করে ” Local Area Connection Properties” সিলেক্ট করুন । ” Local Area Connection Properties”   দেখতে পাবেন। Internet Protocol Version 4( TCP/IPV4 ) সিলেক্ট করুন তারপর  ” Properties”    ক্লিক করুন। “Obtain an IP address automatically” এবং ” Obtain DNS Server address automaticall সিলেক্ট  করুন তারপর  ” OK”   ক্লিক করুন এখন  আপনার ” Computer” নিজে নিজেই ” IP” নেওয়ার জন্য  প্রস্তুত। নিচের চিএ লক্ষ্য করুন।
ধাপ  ০২ : ” Antenna” সংযোগ করুন। ইথারনেট ক্যাবলটির এক প্রান্ত ” LAN  Port” এর সাথে এবং অপর প্রান্ত কম্পিউটারের  সাথে সংযুক্ত করুন। পাওয়ার ” Adapter”   এর এক প্রান্ত রাউটার পাওয়ার জ্যাক এর সাথে এবং অন্য প্রান্ত বিদ্যুৎ এর সাথে সংযুক্ত করুন।
” IP Address Setupহওয়ার পর ” Startবাটন এ ক্লিক করে, তারপর ” Run” এ ক্লিক করুন এবং ” Cmd” লিখে ” Ok”   ক্লিক করলে একটি কালো ” Window Open” হবে। সেখানে “IP Config” লিখে ” Enter” দিতে হবে। তারপর নিচে  Default Gateway” তে ” IP Address” টি দেখতে পাবেন,এবং অনুসন্ধান করুন। যদি ” IP”   ঠিকানাটি ” Gatedway” তে না দেখা যায়, তাহলে কম্পিউটার এবং রাউটার এর সকল নেটওর্য়াক সংযোগ এর ধাপ গুলো অনুসন্ধান করুন।
ধাপ ৩ : আপনার কম্পিউটার  অথবা লেপটপ এর ইন্টারনেট ” Browser” টি খুলুন,এবং” Address” এ ” http:// 192.168.1.1″ লিখে ” Enter” দিন। একটি ” Logging Screen” দেখতে পাবেন। এবার ব্যবহার কারির নাম ও গোপন নম্বর টি লিখুন এবং ” Login” বাটন এ ক্লিক করুন।
ধাপ ৪ : আপনি নিচে ” Web Interface” টি দেখবেন। যদি আপনি ” Web management interface” টি না দেখতে পান, তাহলে ধরেনিতে হবে আপনি ব্যবহার কারির নাম ও গোপন নম্বরটি সঠিক ভাবে ” Input” করেননি। ব্যবহার কারির নাম ও গোপন নম্বরটি আবার লিখুন। যদি আপনি ব্যবহার কারির নাম ও গোপন নম্বরটির সম্পর্কে নিশ্চিত থাকেন, তার পর ও Interface টি না দেখতে পান তবে Router টি  Reset করুন। ” Next” এ ক্লিক করুন।
ধাপ ৫ : আপনি নিচে ” Web interface” টা দেখবেন। এখন আপনাকে ” WAN” সংযোগ করতে হবে। নিচের উদাহরন অনুযায়ী সংযোগ করুন। আপনি ” BTCL ( ADSL ) or ISP ( Statie/ Dynamic” এর মাধ্যমে সংযোগ দিতে পারেন। “ADSL”   এর ক্ষেত্রে ” PPPOE ( ADSL )”লিখুন। এটি লেখার জন্য নিচের উদাহরনটি  দেখুন এবং ব্যবহার কারির নাম ও গোপন নম্বরটি লিখে ” Next” এ ক্লিক করুন।
WAN Connection Type থেকেDHCP  Select করুন। এর পর Next ক্লিক করুন।

how to keep ur computer fast always

কম্পিউটারকে দ্রুত গতির করার কিছু কিলার টিপস


আমরা সবাই কম বেশি পিসি ব্যাবহার করি। আর এই পিসির মাধ্যমে অনেক কাজ করা হয়। অনেক সময় দেখা যায় কাজ করতে করতে কম্পিউটার ধির গতির হয়ে যায়। এতে আমাদের অনেক সময় তো নষ্ট হয়ই সাথে সাথে মাথার মেজাজ ও যায় চড়কে।
অনেকে আবার এই সমস্যা থেকে সমাধান পেতে অনেক ধরনের Utilities Software ব্যাবহার করে থাকে। কিন্তু এইসব Utilities Software ফুল Verson করে ব্যাবহার করতে হ্য়,এর জন্য অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়।
আজ আমি আপনাদের কে দেখাবো কিভাবে খুব সহজেই কিছু টিপসের মাধ্যমে আপনার কম্পুকে রাখতে পারবেন সতেজ এবং গতিশিল
  • Ctrl+Alt+Delete চেপে Task Manager খুলুন,তারপর Processes-এ ক্লিক করলে অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন।
  • আর যদি ২নম্বর কাজটা করতে গিয়ে ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
  • কম্পিউটারের র‌্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়।
  • ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান।এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।
  • তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র‌্যামের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র‌্যামের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
  • কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Add/Remove-এ ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন। তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful meassage আসলে Finish-এ ক্লিক করুন।
  • কিছুক্ষন পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন।এতে র‌্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
  • GO “ run “ – prefetch লিখে এন্টার করুন।( একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
    GO “ run “ – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
    GO “ run “ – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
    GO “ run “ – recent লিখে এন্টার করুন। এখন রিসেন্ট ফাইল গুলো ডিলিট করুন

Some Free websites and softwere news without any money $

কিছু অত্যন্ত কাজের মুক্ত সফটওয়্যার


আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন। আমি অনেকদিন পর আবার ফিরে এসেছি আপনাদের কাছে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আমাদের মাঝে অনেকেই মুক্ত সফটওয়্যার এর সাথে পরিচিত। আবার অনেকেই পরিচিত নন। তো যারা অপরিচিত তাদের একটু পরিচয় করিয়ে দেই। মুক্ত সফটওয়্যার হল বিনামুল্যের কিছু সফটওয়্যার যেগুলোর সোর্সকোড সবার জন্য উন্মুক্ত। আমরা বিনামূল্যে এই সফটওয়্যার গুলো ব্যাবহার করতে পারি এবং চাইলে ডেভলপ করতে পারি। আমাদের খুব পরিচিত কিছু মুক্ত সফটওয়্যার হল Mozilla Firefox, VLC Media Player, 7Zip ইত্যাদি।
আমরা প্রতিদিন অনেক কাজেই নানা সফটওয়্যার ব্যবহার করি। এগুলোর মাঝে অনেক সফটওয়্যার থাকে পেইড যেগুলর ক্র্যাক করা কপি আমরা বিভিন্ন টরেন্ট সাইট থেকে পেয়ে থাকি। কোন সমস্যা ছাড়া এগুলো ব্যবহার করা গেলেও বেআইনি, পাইরেটেড সফটওয়্যার এর অনেক সমস্যাও আছে। সেগুল নিয়ে কথা বলার সময় নেই আজ। আমি আজ নিয়ে এসেছি কিছু অসাধারণ মুক্ত সফটওয়্যার।

ClamWin Antivirus - এটি একটি মুক্ত এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার। এটি তৈরী করা হয়েছে বিখ্যাত Clam এন্টিভাইরাস ইঞ্জিন এর উপরে। আমরা অনেকেই Avast ব্যবহার করি। এভাস্ট এর সাথে তুলনায় Clam এ ফিচার কম আছে এটা সত্যি। তবে এই এন্টিভাইরাস যথেষ্ট ভাল। এটা অনেক হাল্কা, র‍্যাম, প্রসেসর এর উপরে বেশি চাপ পড়ে না। আমি নিজে এটি ব্যবহার করছি ৭ মাস থেকে। অনেক ভাল চলছে। ডেভ রা কিছুদিন পর পর ডেফিনিশন আপডেত রিলিজ করে। এই সফটওয়্যার সম্পর্কে আরও জানতে এবং ডাউনলোড করতে চলে যান তাদের ওয়েবসাইটে

Pidgin - এটি একটি চ্যাট/আই.এম সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যার দিয়ে পৃথিবীর প্রায় সব ওয়েবসাইট একাউন্টে চ্যাট করা যায়। এই একটা সফটওয়্যার থেকে একসাথে Facebook, Skype, Hotmail, Gmail, Hangouts, Whatsapp, Linkedin, Twitter, Jabber আরও অনেক ওয়েবসাইটের একাউন্টে চ্যাট করা যায়। সবথেকে মজার বিষয় হল সব একাউন্টের জন্য একটাই ফ্রেন্ডলিস্ট দেখানো হবে। অত্যন্ত কাজের এই সফটওয়্যার টি নামিয়ে নিন তাদের ওয়েবসাইট থেকে

Libre Office - আমরা সবাই অফিস বলতে একমাত্র ঐ মাইক্রোসফট অফিস কেই বুঝি। কিন্তু সেটা ছাড়াও অফিসি স্যুট আছে। যেমন Libre Office। বিনামুল্যের এই মুক্ত সফটওয়্যারটি অনেক ফিচার রিচ। এম.এস অফিস এর সব কাজ ই করা যায় কোন সমস্যা ছাড়াই। এম.এস অফিস এর থেকে ছোট আকারের এই অফিস স্যুট আপনার ভাল লাগবে বলবে আশা করি

Handbrake – হ্যান্ডব্রেক একটি ছোট ভিডিও এনকোডার সফটওয়্যার। এর মাধ্যমে ভিডিও কে একাধিক ফরম্যাটে কনভার্ট করা যায় এবং এডভান্সড ভিডিও এনকোডিং দিয়ে ভিডিওর মান একদম ঠিক রেখে আকার কমিয়ে আনা যায়। এছাড়াও একাধিক প্রোফাইলে ভিডিও কে কনভার্ট করা যায়। বিনামূল্যে নামিয়ে নিন

UltraDefrag - ফ্র্যাগমেন্ট দূর করে পিসি কে ফাস্ট রাখার জন্য ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টেশন অত্যন্ত জরুরি কাজ। খুব সহজে এবং কার্যকর ভাবে ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করার জন্য একটি অসাধারণ সফটওয়্যার হল আল্ট্রাদিফ্রাগ। ছোট্টো কিন্তু অত্যন্ত ক্ষমতাসম্পন্ন এই সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিস্ককে ডিফ্রাগমেন্ট করে ও MFT অপ্টিমাইজ করে পিসি কে রাখতে পারেন নতুনের মত ফাস্ট এবং রিস্পন্সিভ। নামিয়ে নিন বিনামূল্যে
ultradefrag.sourceforge.net/

Vuze - টোরেন্ট যারা ডাউনলোড করেন তারা অনেকেই হয়তো এই সফটওয়্যার চেনেন। অসাধারণ এই টরেন্ট ক্লাইন্ট দিয়ে খুব দ্রুতগতিতে টরেন্ট ডাউনলোড করা যায়। নামিয়ে নিন নিচের ওয়েবসাইট থেকে
www.vuze.com/

SMPlayer - VLC Media Player এর সাথে তো সবাই পরিচিত। এবার পরিচিত হই SMPlayer এর সাথে। VLC এর মত এই প্লেয়ার ও অনেক ফাইল ফরম্যাট সাপোর্ট করে। তার পাশাপাশি এটি YouTube থেকে ভিডিও প্লে করতে এবং ডাউনলোড করতেও সক্ষম

GIMP – ফটোশপ এর ছোট ভাই হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে একে। অসাধারণ এই মুক্ত সফটওয়্যারটি তে ফটোশপ এর প্ত্রায় সব ফিচার রয়েছে। অসাধারণ সহজলভ্য সব প্লাগইন ব্যবহার করে অনেক জটিল জটিল ফটো এডিটিং করা সম্ভব গিম্প এর মাধ্যমে। ফটোশপ এর বিকল্প হিসেবে নির্দ্বিধায় ব্যবহার করা যায় এটি

7zip - আমরা ওয়েবে ফাইল আপলোড করার আগে নানা কারণে ফাইল কে কম্প্রেস করি। কম্প্রেশন এর জন্য সবাই WinRAR বা Winzip এর উপর নির্ভর করে থাকে। কিন্তু অত্যন্ত উচ্চ মাত্রার কম্প্রেশন এর জন্য 7zip এর তুলনা নেই। 4gb কে খুব সহজেই 7zip দিয়ে 200mb করে ফেলা সম্ভব

Avidmeux - অসাধারণ একটি লিনিয়ার ভিডিও এডিটর হল Avidemux। খুব কম সময়ে ভিডিও কাটাকাটি, সাবটাইটেল যোগ করা ইত্যাদি কাজের জন্য এভিডমাক্স আনবিটেবল। ভিডিও এবং অডিও কোডেক কপি করে বলে খুব কম সহজেই ভিডিও/অডিও রেন্ডার করা যায় এখানে। ভিডিও থেকে শুধুমাত্র অডিও কে আলাদা করে সেভ করাও সম্ভব

Bleachbit - পিসি থেকে অপ্রয়োজনীয় ফাইল রিমুভ করে পিসে কে পরিষ্কার রাখার জন্য এক অসাধারণ সফটওয়্যার এই ব্লিচবিট। এটা দিয়ে পিসির সকল প্রকার অপ্রয়োজনীয় ফাইল রিমুভ করা যায় খুব সহজে এবং নিরাপদে। CCleaner এর বিকল্প হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। CCleaner হল শেয়ারওয়ার আর BleachBit ফ্রিওয়ার

XDM এবং FDM- ইন্টারনেট ডাউনলোডার হিসেবে IDM কে সবাই এক নামে চেনে। কিন্তু IDM একটি পেইড সফটওয়্যার। এছাড়া IDM এ আমি বেশ কয়েকবার ফাইল করাপশন এর মুখোমুখি হয়েছি যা অত্যন্ত বিরক্তিকর। তাই IDM এর বিকল্প নিয়ে এসেছি XDM বা Xtreme Download Manager। এটি অত্যন্ত হাল্কা কিন্তু ক্ষমতাসম্পন্ন ডাউনলোডার। জাভা নির্ভর এই সফটওয়্যার পনাকে দিতে পারে অনেক দ্রুত গতির ডাউনলোড। আরও একতি মুক্ত ডাউনলোডার হল FDM বা Free Download Manager। IDM এর প্রায় সব ফিচার আছে এতে তার পাশাপাশি আছে বিল্টিন টরেন্ট ডাউনলোড সাপোর্ট। দুটো সফটওয়্যারকেই আপনি ব্যবহার করতে পারেন IDM এর বিকল্প হিসেবে

GParted – অসাধারন একটি পারটিশনিং ইউটিলিটি এই জিপারটেড। এটি উইন্ডোজ, লিনাক্স এবং ম্যাক সবধরনের পারটিশন ফরম্যাট সাপোর্ট করে। খুব সহজে এর সাহায্যে হার্ডডিস্ক কে পারটিশন করার জন্য এক্ষুনি ডাউনলোড করে নিন

Freelancer 6 health risks and remedies

ফ্রিল্যান্সারদের ৬ স্বাস্থ্য ঝুঁকি এবং প্রতিকার

রথাগত কর্পোরেট চাকুরির চেয়ে একজন ফ্রিল্যান্সার অনেক বেশি আয় করেন, সময় স্বাধীনতা পান, কারো ‘বসিং’ মেনে নিতে হয় না এবং যেভাবে যখন খুশি কাজ করতে পারেন। সব মিলিয়ে নতুন একটি লাইফস্টাইল লিড করতে পারেন একেকজন ফ্রিল্যান্সার।

এগুলো একজন ফ্রিল্যান্সারের জন্য যেমন সুবিধা তেমনি একজন ফ্রিল্যান্সার নানান ধরণের অসুবিধাও আছে। এর মধ্যে স্বাস্থ্যগত অসুবিধা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আমরা ফ্রিল্যান্সারদের জন্য এমনই ৫ টি স্বাস্থ্যগত সমস্যা নিয়ে লেখার চেষ্টা করেছি এবং এ থেকে কিভাবে সফল ফ্রিল্যান্সাররা প্রতিকার পেতে পারেন সেটি নিয়েও লিখেছি এই আর্টিকেলে।

# কর্মহীন জীবন!

ফ্রিল্যান্সাররা কোন কাজ করেন না! ওয়েট ওয়েট, আগে থেকেই এক্সট্রা এক্সাইটেড হয়ে যাবেন না প্লিজ! এই কাজ বলতে আমরা কায়িক পরিশ্রম বোঝাচ্ছি! একজন ফ্রিল্যান্সারকে দীর্ঘ সময় কম্পিউটার স্ক্রিনের সামনে বসে কাজ করতে হয়। যেহেতু অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সার নিজ ঘরে বসেই কাজ করেন তাই বাইরেও খুব একটা বের হননা। বলা হয়ে থাকে ফ্রিল্যান্সাররা একধরণের ‘উপবিস্ট’ জীবন যাপন করেন, যে জীবনে ফিজিক্যাল অ্যাকটিভিটি খুবই কম থাকে। আর এধরণের জীবন যাপনের ফলে ফ্রিল্যান্সাররা ওজন বেড়ে যাওয়া, উচ্চ রক্তচাপ এমনকি হৃদরোগ সহ হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকিও রয়েছে।

ভয় পাবেন না প্লিজ!

এ সমস্যাগুলোকে খুব সহজেই কিন্তু এড়িয়ে যাওয়া যায়। এটি করতে আপনাকে খুব বেশি এফোর্টও নষ্ট করতে হবেনা, প্রয়োজন কাজের ফাঁকে নিয়মিত কিছু ফিজিক্যাল অ্যাকটিভিটি, শারিরীক অনুশীলন, সাইক্লিং কিংবা হাঁটা। যাঁরা বাইরে বের হতে খুব একটা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না তাঁরা বাসাতেই এক্সারসাইজ মেশিন বসিয়ে নিতে পারেন।

# ধকল!

ফ্রিল্যান্সিং কাজটাকে অনেকে সহজ মনে করেন। এটি আসলে এতটা সহজ নয়, দেশের শীর্ষ ফ্রিল্যান্সারদের সঙ্গে কথা বললেই বিষয়টি বুঝে যাওয়ার কথা। যেহেতু ফ্রিল্যান্সারদেরকে একসঙ্গে একাধিক প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করতে হয় তাই প্রচুর ডেড-লাইন! আবার যেহেতু অনেক ক্লায়েন্ট তাই মাঝে মাঝে ‘কঠিন’ ক্লায়েন্টদের খপ্পরেও পড়তে হয় যারা ফ্রিল্যান্সারদের কাজ নিয়ে অসুন্তষ্ট হয়ে থাকেন। ফ্রিল্যান্সারদেকে এই সব ধকল-ই নিয়মিত সহ্য করতে হয়। আর ধারাবাহিক এবং দীর্ঘায়িত ধকল স্বাস্থ্যগত সমস্যার অন্যতম উৎস। এটি নিয়মিত মাথাব্যাথার কারণ, মানসিক ক্লান্তি এবং রাত্রে ঘুমের সমস্যা তৈরি করে। এটি শারীরিক অসুস্থ্যতা বাড়ায় এবং সক্ষমতা কমায়।

ধকলের সঙ্গে যুদ্ধ!

এটি খুব কঠিন কিছু নয়। আপনি নিজের শরীরের দিকে খেয়াল রাখুন। স্বাস্থ্যসম্মত অভ্যাস গড়ে করুন, ধকলকে এড়িয়ে চলায় সচেষ্ট থাকুন। আর হ্যাঁ, কাজ নেয়ার সময় যদি কোন ক্লায়েন্টকে ‘ঝামেলাপূর্ণ’ মনে হয় তাহলে সেই প্রজেক্ট না নেয়াই ভাল! নিজের শরীর প্রতিও একটু খেয়াল রাখতে হবে যে!

# একাকীত্ব

আগেই বলেছি, ফ্রিল্যান্সাররা ঘরে বসে কাজ করেন। আর এর মানে হচ্ছে দিনভর একলা রুমে কাজ করেই যাচ্ছেন! এমনও ফ্রিল্যান্সার আছেন যাঁরা কেবল ওয়ার্কস্ট্রেশন-বেডরুম ছাড়া অন্য কোথাও যানই না! আপনি যদি এরকম একা থাকতে অভ্যস্ত হন তাহলে একটা সময় আসবে যখন সারাক্ষণই বিষন্নতার মধ্যে ডুবে থাকবেন।
মনে রাখতে হবে, একাকীত্ব আমাদের মানুসিকতার উন্নয়নে খুবই নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

# নিজেকে একাকীত্বের গর্তে ফেলবেন না!

প্রিয় ফ্রিল্যান্সার ভাই, নিজেকে কোনভাবেই একাকীত্বের গর্তে ফেলা যাবে না! আপনি একা কাজ করেন বলেই যে আপনাকে একা থাকতে হবে এমনটি নয়। বন্ধুদের সঙ্গে নিয়মিত বাইরে আড্ডায় যেতে হবে, বাসার বাইরে দেখা করতে হবে এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় দিতে হবে। যদি আপনার সমমনা খুব বেশি বন্ধু না থাকে তাহলে উপায় হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলোর মাধ্যমে আপনার এলাকা সমমনা বন্ধুদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের সঙ্গে নিয়মিত মিট-আপ আয়োজন করা।

# পুনরাবৃত্তিমূলক স্ট্রেস ইনজুরি

ফ্রিল্যান্সাররা পুনরাবৃত্তিমূলক স্ট্রেস ইনজুরিতে (RSI) ভুগতে পারেন, এক্ষেত্রে কারপাল টানেল সিনড্রোম (Carpal tunnel syndrome)-সমস্যায় পড়ার যথেষ্ঠ সম্ভাবনা রয়েছে। পুনরাবৃত্তিমূলক স্ট্রেস ইনজুরিতে আক্রান্ত ব্যক্তি প্রচুর ব্যথা অনুভব করেন। এতে আপনার দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করার সক্ষমতা হৃাস হয়।

দরকার মুক্তি!

এধরণের ইনজুরি থেকে বাঁচতে দরকার মুক্তি, কাজ থেকে নিয়মিত বিরতি।

# ভিটামিন ডি-র অভাব

আগেই উল্লেখ করেছি যে ফ্রিল্যান্সাররা বেশিরভাগ সময়ই বাসায় থাকেন। আপনি কি এটা জানেন, এ কারণে তাঁরা ভিটামিন ডি-র অভাবে পড়বেন।

কিভাবে?

আপনি যদি প্রয়োজন মত দুধ না খান এবং রোদে খুব একটা না যান তাহলে আপনি ভিটামিন ডি সংকটে ভুগবেন সেটি নিশ্চিত! আপনাদের একটি মজার সমীক্ষার কথা বলি, আরব দেশীয় মহিলারা শেষ বয়সে নানা রকম হাড়ের সমস্যায় ভোগেন। কারণ খুঁজে দেখা গেছে, তাদের শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব আছে। শতকরা ৬০ ভাগ মহিলারই এই অবস্থা। এমন রৌদ্রঝলসিত মরুর দেশে ভিটামিন ডি-এর অভাব? সেটি কিভাবে? কারণ আর কিছুই নয়, অতিরিক্ত পর্দাপুশিদার কারণে তাদের গায়ে রোদের কিরণ ঠিকভাবে পড়ে না।

আমাদের দেশের অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সাররা সারাক্ষণ ঘরে থাকার কারণে রোদ্রের মাঝে একেবারেই যান না। আর এ কারণেই আপনাকে ভিটামিন ডি সংকটে পড়তে হতে পারে।

এটা কোন ব্যাপার হলো?

আসলেই, এ সমস্যাটির সমাধান করা খুব কঠিন কিছু নয়। আপনাকে পরিমিত সময় রোদ্রের মধ্যে থাকতে হবে, সেজন্য বিকেলে ঘুরতে বের হতে পারেন ।

# মুটিয়ে যাওয়া

এটি অনেকটা কমন সমস্যা ফ্রিল্যান্সারদের জন্য। ফ্রিল্যান্সাররা প্রচুর খাওয়া দাওয়া করে থাকেন। অবশ্য ফ্রিজের মাত্র কয়েক ফুটের মধ্যে বসে অফিস করলে কে ই বা না খেয়ে থাকতে পারবে, বলুন?
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, এই অতিরিক্ত খাওয়া কিংবা ডায়েট না করা আপনার স্বাস্থ্যগত সমস্যা বাড়াবে।

সমাধান?

হুমমম… খাওয়া দাওয়া কমিয়ে দিতে হবে বস! আর কত? আর সেটি না পারলে শারিরীক পরিশ্রম বাড়িয়ে দেয়া খুবই জরুরী!

সতর্কবার্তা

আমাদের টিমে কোন ডাক্তার নেই। এই আর্টিকেলটি লেখার জন্য সরাসরি ডাক্তারের কাছ থেকে কোন সহযোগিতাও নেয়া হয়নি। আমরা ইন্টারনেটের সহায়তায় এবং নিজেদের বিভিন্ন অভিজ্ঞতা থেকে আর্টিকেলটি সাজিয়েছি।

আমরা বিশ্বাস করি সফল ফ্রিল্যান্সার ভাইয়েরাও নিজেদের স্বাস্থ্য নিয়ে বেশ সচেতন এবং নিজের স্বাস্থ্যগত সমস্যাগুলোকে রুখে দিতে বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করেন। আমরা আপনাদের এই পদ্ধতিগুলো শুনতে চাই। অন্যরা আপনাদের মন্তব্য শুনে অনুপ্রাণিত হবে।

Learn Something about Web Design and make money $ ?

ওয়েব ডিজাইনার হতে চান?
কিন্তু জানেন না কিভাবে শুরু করবেন?

ওয়েব ডিজাইনিং বা ডেভেলপিং এর ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেস এ অনেক মুল্য! সেখানে হাজারো কাজ আছে ডিজাইনিং ও ডেভেলপিং এর উপর। তা ছাড়া আপনি অফলাইনে মানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ওয়েব সাইটের কাজ করতে পারবেন। আমি আমার সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করব। আর একটা কথা আমি নতুন বাংলা টাইপ করছি! ভুল হতে পারে। তাই দয়া করে ক্ষমা করে দিবেন!

প্রথমে ওয়েব ডিজাইনিং দিয়ে শুরু করব!

ওয়েব ডিজাইনিং এর জন্য প্রথমেই লাগবে -
HTML : hyper text markup language
HTML দিয়ে একটি ওয়েব পেজের অবয়ব বা চেহারা create করা যায়! শুধু চেহারা। এটা একেবারে সোজা! ৭/৮ দিন ভালোভাবে practice করলেই আপনি এটা পারবেন।

তারপর লাগবে CSS: Cascading style sheet
CSS : এটি দিয়ে পেজ এর কালার,কালার করা মেনু,স্ক্রল ডাউন মেনু যাবতীয় সব করা হয়! এক কথায় ওয়েব পেজ ডিজাইনের মুল হাতিয়ার এটা! এটা শেখার জন্য কতটুকু সময় লাগবে তা আপনার উপর depend করে! তবে advance CSS শিখতে ১/২ মাস লাগতে পারে। এটিও মোটামুটি খুব সোজা!

adobe photoshop : এটা তো সবাই জানেন এটা দিয়ে কি করে! তবে কোন ওয়েব সাইটের ব্যানার ,ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ , বাটন ইত্যাদি create করতে এটা লাগবে!

তারপর Javascript ব্যাবহার করতে পারেন তবে এক্ষত্রে ওয়েব পেজ টি ভারি হয়ে জায়! ফলে ওয়েব পেজ লোড হতে সময় লাগে!

তারপর jquery টা শিখতে পারেন এটা javascript এর একটি লাইব্রেরী বা ফ্রেমওয়ার্ক। এটি দিয়ে ওয়েব পেজ এ স্লাইড শো create করতে পারবেন! এনিমেশন create করতে পারবেন!

এরপর PHP, Mysql শিখতে পারেন। এগুলো দিয়ে ডাটাবেজ ওয়ালা ওয়েব সাইট create করতে পারবেন! এগুলো ওয়েব ডেভেলপ এর ভিতরে পরে!

তারপর আরো আছে wordpress/joomla । এগুলো কন্টেণ্ট মেনেজম্যেন্ট সিসটেম! এগুলো দিয়ে ওয়েব সাইট খুব সহজেই coding ছাড়া create বা পরিচালনা করা যায়!

Learn about 17 important Android Apps

স্মার্টফোনটিকে শুধু কথা বলার যন্ত্র না বানিয়ে রেখে একে অতিপ্রয়োজনীয় একটি বস্তুতে পরিণত করুন। এখানে ১৭টি অ্যাপের কথা বলা হলো যার সম্ভার আপনার মোবাইলটিকে নিত্য জীবনের এক অপরিহার্য অংশ করে দেবে।
১. হোটেল টুনাইট : বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে হোটেলগুলোকে ভাগ করা হয়েছে। দিনের একেবারে শেষ মুহূর্তে খালি কক্ষের তথ্য আপডেট করা থাকবে এখানে। তাই ঘুরে ঘুরে হোটেলে ঢুঁ মারতে হবে না।
২. সানরাইজ ক্যালেন্ডার : গতানুগতিক ক্যালেন্ডার থেকে বেরিয়ে এসে সানরাইজ ক্যালেন্ডার নিতে পারেন। যাবতীয় ব্যবহার তো রয়েছেই, সেই সঙ্গে গুগল বা ফেসবুকের ক্যালেন্ডারকে সমন্বয় করবে অ্যাপটি। অ্যাপল ও অ্যান্ড্রয়েডে পাবেন এটি।
৩. এভারনোট : ব্যস্ত দিনের যাবতীয় নোটগুলোকে আপনার প্রয়োজনীয় বিভিন্ন স্থানে পাঠিয়ে দেবে অ্যাপটি। ভিজিটিং কার্ডও স্ক্যান করে সেভ করে রাখা যাবে এর মাধ্যমে।
৪. পিসি ডেপট : ডিপার্টমেন্টাল স্টোরগুলোতে লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে লাভ কী? এই অ্যাপের মাধ্যমে নিজের প্রয়োজনীয় যেকোনো কিছুর বিষয়ে পরামর্শ নিতে পারবেন।
৫. ১২০ স্পোর্টস : ক্রীড়া দুনিয়ার যাবতীয় গসিপ এবং লাইভ খেলার স্কোর দেখাবে অ্যাপটি। একে ইএসপিএন-এর পরিবারের কেউ বলেই মনে হবে আপনার।
৬. গ্রিলটাইম : মজার গ্রিল বাসায় করতে সঠিকভাবে গ্রিলের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে অ্যাপটি।
৭. টেবিল ম্যানারস ফ্রম উইলিয়াম হ্যানসন : বস বা অন্য যে কেউ রেস্টুরেন্টে ডিনারের দাওয়াত করে বসলেন। সেখানে গিয়ে কীভাবে ভদ্রোচিতভাবে খাবেন তার কাঁটা চামচ ও চাকুর ব্যবহারসহ শিখিয়ে দেবে অ্যাপটি।
৮. ফাস্টার প্রো : এটি একটি ই-বুক রিডার যা আপনার পড়ার দক্ষতা বাড়িয়ে দেবে। আবার একঘেয়ে কিছু পড়ার সময় অ্যাপটি দ্রুত পড়তে সহায়তা করবে।
৯. মেইলট্র্যাকার : অ্যাপটি যদিও অন্যকে আপনার মেইলের জবাব দিতে বাধ্য করতে পারবে না, তবুও অন্য কেউ আপনার মেইলটি পড়লে তা নোটিফাই করবে।
১০. ওয়েস্টার : সফল ব্যবসা প্রতিষ্ঠার ইতিহাসসহ হেমিংওয়ের ক্ল্যাসিক সব বই পাবেন এখানে।
১১. সিরকা : গুরুত্বপূর্ণ সব ঘটনা ও তার বিশ্লেষণ দেখতে পারবেন পাঁচ পাতার এই অ্যাপের মাধ্যমে। মোবাইলে এটি পড়তে দারুণ সুবিধাজনক।
১২. ডিসটিলার : যেকোনো সময় পছন্দের হুইস্কি সম্পর্কে মতামত দিতে বা জেনে নিতে এই অ্যাপটি বানানো হয়েছে।
১৩. ককটেইলস মেড ইজি : বাড়িতে মেহমান এলে তাদের দারুণ সব ককটেইল বানিয়ে খাওয়াতে শেখাবে এই অ্যাপটি।
১৪. পকেট : কাজের সময় দারুণ একটি আর্টিকেল চোখে পড়ে গেলো। কী করা যায়? এটি অ্যাপের মাধ্যমে তা সেভ করে ফেলুন এবং পরে সময়মতো দেখুন।
১৫. আরবারড্যাডি : এর মাধ্যমে জানা যায় ককটেল বার নাকি আন্ডারগ্রাউন্ড কোনো ক্লাবে জম্পেশ অনুষ্ঠান হতে চলেছে। অ্যাপটি নিউ ইয়র্ক, সান ফ্রান্সিসকো, আটলান্টা, বোস্টন এবং লাস ভেগাসের জন্য প্রযোজ্য।
১৬. থার্স্টি : এই অ্যাপের মাধ্যমে বোতলজাত যেকোনো পণ্য অর্ডার দিলে বাড়ির দোরগোড়ায় দিয়ে যাবে। ইউএসএ-তে অ্যাপটি সার্ভিস দিচ্ছে।
১৭. দ্য জেন্টলম্যানস গাইড টু লাইফ : নামেই এর পরিচয়। কোন অনুষ্ঠানে কোন পোশাকটি পরে যাবেন এবং তার যত্ন কীভাবে নেবেন?
সূত্র : বিজনেস ইনসাইডার

Some important Graphic Design and Photoshop tips

ডিজিটাল ক্যামেরার যুগে ছবি তোলা কঠিন কিছু নয় সহজে তুলে ফেলা এসব ছবিসম্পাদনা করে আরো নিখুঁত করা যায়  


অঅ-+
গিম্প

ছবি সম্পাদনার ১০ সফটওয়্যার

'গিম্প' দিয়ে ছবি সম্পাদনার পাশাপাশি ছবি আঁকা ছবির ধরনও (ফরম্যাট) পরিবর্তন করা যায় শক্তিশালী টুলসেট সুবিধার এই সফটওয়্যারে আঁকার জন্য ব্রাশ, পেনসিল, এয়ারব্রাশ, গ্রেডিয়েন্ট, ব্লেন্ড, ক্লোনসহ বিভিন্ন ধরনের টুল রয়েছে

এর উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে, ফুল স্ক্রিন মুডে কাজ করার স্বাধীনতা ফলে বড় আকারে ছবি সম্পাদনার সুবিধা পাওয়া যায় সম্পাদনা শেষে ছবিগুলোকে জেপিইজি, জিআইএফ, পিএনজি, টিআইএফএফ ইত্যাদি জনপ্রিয় ফরমেটে সংরক্ষণ করা যায় গিম্পের ইন্টারফেস নিজের মতো করে সাজিয়ে ব্যবহার করা যাবে ফলে থিমের পাশাপাশি টুল বক্সে আইকনের চেহারা পরিবর্তন করা যায়

উইন্ডোজের এক্সপি, ভিসতা, , , ., ম্যাকের পাশাপাশি সফটওয়্যারটি মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম লিনাক্সওে কাজ করে ১৫ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করা যাবে www.gimp.org/downloads থেকে

পিন্টা

ছবি সম্পাদনার ১০ সফটওয়্যার

পিন্টার ইন্টারফেসের সঙ্গে মাইক্রোসফট পেইন্টের যথেষ্ট মিল রয়েছে অর্থাৎ এটির বাঁ পাশে টুলকিট, লেয়ার আর ডানে হিস্টরি সুবিধা আর মধ্যে রয়েছে ইমেজ নিয়ে কাজের সুযোগ নতুন ব্যবহারকারীরা সফওয়্যারটির যেকোনো টুলের ওপর মাউসের পয়েন্টার রাখলেই সে টুলের বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন এটির মেন্যু অপশনে প্রবেশ করে ইমেজ রোটেট, ভিউইং অপশন নানা ধরনের ইফেক্ট ব্যবহারের সুযোগ মিলবে ছবিকে আরো নিখুঁত করতে রয়েছে কালার কার্ভ এডিটর সুবিধা ব্যবহারের সুযোগ পিন্টাতে লেয়ারসহ বিভিন্ন ইফেক্ট ব্যবহারেরও সুযোগ রয়েছে উইন্ডোজ এক্সপি, ভিস্তা -এর পাশাপাশি লিনাক্স অ্যাপলের ওএস এক্স অপারেটিং সিস্টেমেও এটি ব্যবহার করা যায় http://pinta-project.com/download.ashx থেকে পিন্টা ডাউনলোড করা যাবে

চাসিস ড্র আইইএস

ছবি সম্পাদনার ১০ সফটওয়্যার

সফটওয়্যারটি মূলত ড্রইং, পেইন্টিং, ফটো এডিটর প্রোগ্রাম, ইমেজ ভিউয়ার, এডিটর কনভার্সন টুল হিসেবে সহজেই ছবি সম্পাদনার সুযোগ দিয়ে থাকে এর মূল এডিটিং প্রোগ্রামে কিছু চমৎকার ফিচার আছে যেমন লেয়ার, ক্লোনিং ব্রাশ, পেন পাথ সিলেকশন, লেভেল, কার্ভস সেই সঙ্গে আছে নানা রকম ইফেক্টস ফিল্টার এটি ফটোশপের প্লাগ-ইনস ব্যবহার করতে পারে ডাউনলোড করতে পারবেন এই লিঙ্ক থেকে http://chasys-draw-ies.en.softonic.com/ সফটওয়্যারটি উইন্ডোজ এক্সপি, ভিস্তা অপারেটিং সিস্টেমে কার্যকর

পেইন্টডটনেট

ছবি সম্পাদনার ১০ সফটওয়্যার

পেইন্টডটনেট- এক ছবি সম্পাদনা করা অবস্থায় আরেক ছবিতে প্রবেশ করা যায় দ্রুত ছবি সম্পাদনার জন্য এতে আছে লেয়ার, লেভেল কার্ভ নামের তিন সুবিধা কনটেক্সট মেন্যু (রাইট ক্লিক) সুবিধার পাশাপাশি বেশ কিছু ফিল্টার ইফেক্টস পাওয়া যাবে অন্য প্রতিষ্ঠানের তৈরি বেশ কিছু থার্ড পার্টি প্লাগ ইনস ব্যবহারের সুযোগও পাওয়া যাবে গিম্পের মতোই বিভিন্ন সুবিধা থাকায় নিয়মিত হালনাগাদ হওয়ায় ব্যবহারকারীদের কাছে জনপ্রিয়তা পেয়েছে সফটওয়্যারটি আগের সংস্করণের বিভিন্ন ত্রুটি দূর করা হয়েছে উইন্ডোজ এক্সপি, ভিস্তা অপারেটিং সিস্টেমে কাজ করা সফটওয়্যারটি www.getpaint.net থেকে ডাউনলোড করা যাবে

ফটোগ্রাফিকস

ছবি সম্পাদনার ১০ সফটওয়্যার

আকার মাত্র ৩৫৬ কিলোবাইট তবু ফটোগ্রাফিকস দিয়ে ছবি সম্পাদনার প্রায় সব কাজই করা যায় ছবিতে লেয়ার, লেয়ার মাস্ক লেভেলের কাজ দ্রুত করাও সম্ভব একই সঙ্গে ছবিকে ব্লার বা শার্প করার সুবিধাও পাওয়া যাবে চাইলে ছবিতে সোলারিস বা নাইট ভিশন আদলের ফিল্টারও ব্যবহার করা যাবে ছবিতে ভিনিয়েটস (নামপত্র), স্টেনসিলড টেক্সট, রাবার স্ট্যাম্পসহ আরো বেশ কিছু ইফেক্টস ব্যবহার করা যাবে উইন্ডোজ এক্সপি, ভিস্তা অপারেটিং সিস্টেমে কাজ করা সফটওয়্যারটি http://lmadhavan.com/software/fotografix/ থেকে ডাউনলোড করা যাবে

ভার্চুয়াল স্টুডিও

রাতে ছবি উঠানোর সময় আকাশে চাঁদ নেই তো কী হয়েছে? ভার্চুয়াল স্টুডিওর মধ্যে থাকা মুনলাইট ইফেক্ট ব্যবহার করে ঠিকই প্রিয় মুহূর্তের সে ছবিতে চাঁদের আলো ব্যবহার করা যাবে চমৎকার সফটওয়্যারটি দিয়ে ছবির বিভিন্ন ত্রুটি দূর করা সম্ভব এর বিভিন্ন ফিল্টার কাজে লাগিয়ে ছবিতে পুরনো আমলের রঙিন ফিল্মের ইফেক্ট, নেগেটিভে রূপান্তরসহ বিভিন্ন ইফেক্ট জুড়ে দেওয়া সম্ভব এর 'ফিল্ম' সুবিধা কাজে লাগিয়ে ডিজিটাল ফরমেটে ধারণ করা ছবিকে দেখতে পুরনো ফিল্মের মতো করা যায় ছাড়া নির্দিষ্ট কোনো ছবিকে ক্যামেরার বিভিন্ন শাটার স্পিডে কেমন দেখাতে পারে, তা- জানা যাবে সফটওয়্যারটি দিয়ে উইন্ডোজ এক্সপি, ভিস্তা অপারেটিং সিস্টেমে কাজ করা সফটওয়্যারটি www.optikvervelabs.com থেকে ডাউনলোড করা যাবে

ফটোস্কেপ

ছবি সম্পাদনার পাশাপাশি ছবিতে বিভিন্ন ইফেক্ট ব্যবহারে জুড়ি নেই ফটোস্কেপের সফটওয়্যারটিতে বেশ কিছু ক্লিপ আর্ট এবং স্পেশাল ইফেক্ট আছে আরো আছে ভিউয়ার, এডিটর, ব্যাচ প্রসেসর, ফটো কনভার্টার, ফটো রিনেম, প্রিন্ট লেআউট, স্ক্রিন ক্যাপচার, কালার পিকসহ দারুণ কিছু টুলস সফটওয়্যারটি দিয়ে অ্যানিমেটেড জিফ (নড়াচড়া করে এমন) ছবিও তৈরি করা সম্ভব উইন্ডোজ এক্সপি, ভিস্তা অপারেটিং সিষ্টেমে কার্যকর সফটওয়্যারটি www.photoscape.org থেকে ডাউনলোড করা যাবে

ফটো-পোস-প্রো

সফটওয়্যারটির ইফেক্টস নিজের মতো করে গুছিয়ে নেওয়া যাবে সম্পাদনার জন্য আছে স্ক্রিপটিং টুল সুবিধা এই টুল ব্যবহার করে এডিটিং টাস্কগুলোকে 'অটোমেট' করা যাবে অর্থাৎ একবার যে কাজ করবেন সেই কাজের ধারা সংরক্ষণ করা যাবে ফলে পরবর্তী সময়ে ছবি সম্পাদনার সময় সেটি সরাসরি ছবিতে প্রয়োগ করা সম্ভব উইন্ডোজ এক্সপি, ভিস্তা অপারেটিং সিস্টেমে সফটওয়্যারটি কার্যকর ডাউনলোড করা যাবে www.photopos.com/Photo-Pos-Pro-Free-Photo-Editor.asp থেকে

ফটো প্লাস

আগে অর্থের বিনিময়ে ব্যবহার করতে হলেও এখন ফটো প্লাস সফটওয়্যারটির বেশ কিছু সংস্করণ বিনা মূল্যে পাওয়া যায় সীমিত সংস্করণের এসব সফটওয়্যার দিয়ে ছবি সম্পাদনার প্রায় সব কাজই করা সম্ভব ছবিকে নিখুঁত করতে আছে এক্সপোর্ট অপ্টিমাইজার, টেক্সট এডিটর, লেয়ার ইফেক্ট, স্পেশাল ইফেক্ট, রেড আই রিমুভারসহ বিভিন্ন টুলস ব্যবহারের সুযোগ সফটওয়্যারটি উইন্ডোজ এক্সপি, ভিস্তা অপারেটিং সিস্টেমে কাজ করে www.serif.com/free-photo-editing-software/ থেকে ডাউনলোড করা যাবে

ফটোফিল্ট


ছবি সম্পাদনার জন্য খুবই সাধারণভাবে তৈরি করা হয়েছে ফটোফিল্ট সহজে দ্রুত ছবি সম্পাদনার জন্য বিল্ট-ইন ইমেজ এক্সপ্লোরার ছাড়াও সফটওয়্যারটিতে রয়েছে ফাইল নেভিগেশন, পেইন্টিংসহ বিভিন্ন সুবিধা এর ফটোমাস্ক টুল ব্যবহার করে ছবিতে বিভিন্ন ধরনের কালার, লাইটসহ বিভিন্ন ইফেক্ট যোগ করা যায় উইন্ডোজ এক্সপি, ভিস্তা অপারেটিং সিস্টেমে কার্যকর সফটওয়্যারটি http://photofiltre.free.fr/download^en.htm থেকে ডাউনলোড করা যাবে